পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
ছাত্র-যুবদের সামনে নিজের অতীতের কথা বলতে গিয়ে আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন মালা। তিনি বলেন, এর আগে যখনই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিংবা দলের উপর আক্রমণ এসেছে পথে নেমে প্রতিবাদ করেছেন ছাত্র-যুবরাই। মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অন্যায় করতে পারেন না। উনি কোনওদিন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি। উনি আগেও সততার প্রতীক ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। আত্মবিশ্বাসী হয়ে পাড়ায় পাড়ায় প্রচার করুন। আপনারা সামাজিক মাধ্যমে সড়গড়। সেখানে বিজেপি কুৎসা রটালে আপনারা হাজারবার জবাব দিন। প্রমাণ ছাড়া মিথ্যা কথা বলে সামাজিক সম্মান নষ্ট করার হচ্ছে। অবশ্যই আমাদের মধ্যে দুই-একজন অন্যায় করেছেন। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগে পদক্ষেপ নিয়েছেন। এক সময় তাঁর নেতৃত্বে আমরা লড়াই করেছি। এখন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে আপনাদেরই সেই লড়াইকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। ফিরহাদ হাকিম ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন দেবাশিস কুমার, কুণাল ঘোষ, রত্না চট্টোপাধ্যায়, মণীশ গুপ্ত, তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য, সার্থক বন্দ্যোপাধ্যায় সহ বেহালা পূর্ব ও পশ্চিমের কাউন্সিলার সহ অন্যান্যরা।
অন্যদিকে, এদিন সিপিএমের প্রচারে যোগ দেন প্রার্থী সায়রার স্বামী ফুয়াদ হালিম। বস্তি এলাকায় হেঁটে ও বাকি এলাকা হুড খোলা জিপে প্রচার করেন তাঁরা। গরমের মধ্যে রাস্তার মোড়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যও রাখেন সায়রা ও ফুয়াদ। তাঁদের বক্তব্যের মধ্যে উঠে এসেছে, ইলেক্টোরাল বন্ড দুর্নীতি সহ একাধিক প্রসঙ্গ। মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সিপিএম প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন। তৃণমূল অভিযোগ তুলেছিল, বাংলায় ডব্লুবিসিএস পরীক্ষার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন সায়রা। কাজেই বাংলা বিরোধীরা লোকসভায় আওয়াজ তুলবেন না। এই বিষয়ে সায়রা বলেন, আমি কখনওই পরীক্ষা বাংলায় হবে না বলিনি। সমস্ত ভাষা অন্তর্ভুক্তির কথা বলা হয়েছিল। -নিজস্ব চিত্র