পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
পাশাপাশি রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করে এসএফআই লিখেছে, ‘দিল্লির মেন সুইচটা অফ করে দিন। দেখবেন কালীঘাটের টালির বাড়িটার আলো নিভে গেছে।’ তৃণমূলের একাধিক দেওয়াল লিখনে মোদি সরকারের দুর্নীতি ও কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে কাজে লাগানোর চিত্র ফুটে উঠছে। কোথাও লেখা, ‘মোদি সরকারের দুই ভাই ইডি আর সিবিআই।’ সে ছবিতে মোদির দু’কাঁধে দু’টি টিয়া পাখি। দুটোর মাথায় টুপি। একটি ইডির। অপরটির সিবিআইয়ের। কেন্দ্রে মোদি সরকারের স্বৈরাচারী শাসনের অভিযোগ এনে তৃণমূল কোথাও লিখেছে, ‘বাকি রইলো সুপ্রিম কোর্ট ও ইন্ডিয়ান আর্মি। তারপরই একনায়কতন্ত্র রাজ।’ এর পাশাপাশি ধর্মের নামে রাজনীতি করার অভিযোগও আনা হয়েছে দেওয়াল ছবিতে। রামমন্দির নিয়ে রাজনীতির অভিযোগ তুলে তৃণমূল এঁকেছে, নরেন্দ্র মোদি ভগবান রামকে হাত ধরে টানছেন। রাম হাত ছাড়াতে ছাড়াতে বিরক্ত হয়ে বলছেন, ‘ছাড় আমায় ছাড়। নিজের ক্ষমতায় অন্তত একটি ভোট লড়ে দেখা’।
বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ বিশ্বাস দেওয়াল লিখনগুলি নিয়ে বলেন, ‘দেশজুড়ে কেন্দ্র সরকারের দুর্নীতি ও রাজনৈতিক উদ্দেশে ইডি-সিবিআইকে কাজে ব্যবহার করা মানুষ ভালোভাবে নেননি। সেগুলিই দেওয়াল চিত্রে ফুটে উঠেছে। বিজেপি ধর্মের সুড়সুড়ি দিয়ে ভোট জিততে চাইছে।’ বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা বিজেপি সভাপতি দেবদাস মণ্ডল পাল্টা বলেন, ‘এ রাজ্যে চোরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আদালতের নির্দেশে এজেন্সি তদন্ত করছে। চোরেরা সেটা মানতে পারছে না। তাই বিজেপির বিরুদ্ধে নানাভাবে দুর্নীতির খবর রটাতে চাইছে। এতে কাজ হবে না। ভোটে মানুষ ওদের বুঝিয়ে দেবে।’