বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
কল্যাণ দাস নামে আরেক সব্জি চাষি বলেন, পালং চাষ করেছিলাম। প্রথমে বৃষ্টির জন্য নষ্ট হয়েছে, এরপর আবার লাগিয়েছি। ঝড়বৃষ্টির খবর পেয়ে বাজারে গিয়ে বিক্রি করে দিয়েছি। পালং শাকগুলো মাঠে রাখতে পারলে আরো একটু বেশি দাম পাওয়া যেত। সবজি ফলনে কোন ঋণ নেওয়া থাকে না। তাই প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটলে বিমার টাকা পাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। সেই কারণে আমরা বেশি আতঙ্কিত। এই বিষয়ে ধনেখালি ব্লক কৃষি আধিকারিক দীপক হাজরা বলেন, দুর্যোগের ফলে ক্ষয়ক্ষতি কী হতে পারে এই মুহূর্তে তা বলা সম্ভব নয়। তবে নতুন করে কেউ যেন ধান কেটে মাঠে রেখে না দেয় সেটা সকলকে জানানো হয়েছে। বৃষ্টি হলে মাঠে ধান পড়ে থাকলে তা নষ্ট হয়ে যাবে। এছাড়া বৃষ্টির ফলে আলু চাষে দেরি হতে পারে। আমাদের কৃষি দপ্তর সর্বদাই কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছে। যে কোনও সমস্যায় আমরা তাদের পাশে থাকব।