কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ভালোই হবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রত্যুষের বাবা চার বছর আগে মারা গিয়েছেন। প্রায় একবছর আগে মাও মারা যান। বাড়িতে আপনজন বলতে একমাত্র বয়স্কা দিদিমা শকুন্তলা দেবী। স্বাভাবিকভাবে নাতি ও দিদিমা কেউ কাউকে বেশিক্ষণ ছেড়ে থাকতে পারতেন না। মঙ্গলবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা মেরে বাড়ি ফেরেন। এরপর দিদিমার সঙ্গে কথা বলে খাওয়া সেরে নিজের ঘরে শুয়ে পড়েন। বুধবার সকালে নাতির আওয়াজ না পেয়ে দিদিমা দরজা ঠেলে তাঁকে ডাকতে যান। কিন্তু গিয়ে দেখতে পান নাতি ঝুলছে। তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। তাঁর চিৎকার শুনে পড়শিরা চলে আসেন। খবর দেওয়া হয় পুলিসে। পড়শিরাও এই ঘটনায় মুষড়ে পড়েছেন। সকলের একটাই প্রশ্ন এই বৃদ্ধার কী হবে? কে দেখবে তাঁকে। কারণ, নাতিই ছিল শকুন্তলা দেবীর শেষ অবলম্বন।