কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ভালোই হবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: হুলাপার্টির তাড়া খেয়ে আমতা-২ ব্লকের ভাটোরা দ্বীপাঞ্চল থেকে হুগলির খানাকুলে ঢুকেও ফের নদী পেরিয়ে দু’টি দাঁতাল ঢুকে পড়ল জগৎবল্লভপুরের পূর্ব ইসলামপুরের কোলেপাড়ায়। সারাদিন বনদপ্তরের কর্মীরা হাতি দু’টি তাড়ানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। এরপর ঘুমপাড়ানি গুলি দিয়ে হাতি দু’টিকে নিস্তেজ করে সেটি লরিতে করে পশ্চিম মেদিনীপুরের জঙ্গলে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।
এদিকে, দু’টি হাতির তাণ্ডবে হুগলির খানাকুলের একাংশ ও জগৎবল্লভপুরের একাংশের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। আমতা ব্লকেরও চাষের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বনদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই এলাকায় হাতির হানা এই প্রথম। পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে দলমার দামালদের একটি দল থেকে এই দু’টি দাঁতাল বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। তারা সোমবার ভোরে আমতায় ঢুকে পড়ে। এরপর হুলাপার্টির তাড়া খেয়ে তারা হুগলির খানাকুলে চলে যাওয়ার পর ফের এদিন ভোরে মুণ্ডেশ্বরী নদী পেরিয়ে জগৎবল্লভপুরে ঢুকে যায়। পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে হাতি তাড়ানোর বিশেষজ্ঞ দল জগৎবল্লভপুরে পৌঁছায়। তারপর হাতি দু’টিকে ঘুমপাড়ানি গুলি করা হয়।
বনদপ্তরের অফিসাররা বলেন, হাতি দু’টি এমনিতে তাড়ানো যাচ্ছিল না। এই হাতি দু’টি থাকলে এই এলাকায় আরও ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা ছিল। তাই তাদের ঘুমপাড়ানি গুলি দিয়ে নিস্তেজ করে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। তাছাড়া এই এলাকায় সাম্প্রতিক ইতিহাসে হাতি ঢোকার কোনও নজির নেই। তাই বনদপ্তরের অফিসারদের মধ্যে হাতি তাড়ানোর বিশেষজ্ঞও কেউ নেই। দলছুট হয়ে এই হাতি দু’টি এখানে এসেছিল।
সোমবার ভোরেই রূপনারায়ণ ও মুণ্ডেশ্বরী নদী পেরিয়ে দু’টি দাঁতাল আমতা-২ ব্লকের ভাটোরা দ্বীপাঞ্চলে ঢুকে যায়। সারাদিন বন দপ্তরের অফিসাররা সেটি তাড়ানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। হাতির তাড়া খেয়ে এক গ্রামবাসীও জখম হন। এরপর খড়্গপুর থেকে হাতি তাড়ানোর বিশেষজ্ঞ ও হুলাপার্টি আনা হয়। এরপর রাতে হাতি দু’টি তাড়িয়ে হুগলির খানাকুলের দিকে পাঠিয়ে দেওয়ার সময় বনদপ্তরের অফিসাররা সিদ্ধান্ত নেন, সেখান থেকে তাদের পশ্চিম মেদিনীপুরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু, নদী পেরিয়ে খানাকুলে ঢুকেই ফের সেটি হাওড়ার জগৎবল্লভপুরে ঢুকে যায়।
এদিন সকালে স্থানীয় লোকজন জমির মধ্যে দু’টি হাতি ঘোরাঘুরি করতে দেখে সঙ্গে সঙ্গে বনদপ্তরের অফিসারদের খবর দেন। সকালেই বনদপ্তরের আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। হাতি দু’টি সকাল থেকে ওই এলাকার অনেকখানি জমির ফসল নষ্ট করেছে। এরপর হাতি দু’টিকে একটি জায়গায় ঘিরে রাখার সিদ্ধান্ত নেন বনদপ্তরের অফিসাররা। সঙ্গে সঙ্গে হুলা পার্টি ও হাতি বিশেষজ্ঞদের ফের ডাকা হয়। এরপর বিকালে পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে হাতি বিশেষজ্ঞরা আসেন। বনদপ্তরের অফিসাররা বলেন, হাতি দু’টিকে নিস্তেজ না করে জঙ্গলে নিয়ে যাওয়া সম্ভব ছিল না। সেই কারণেই তাদের গুলি করে নিস্তেজ করে দেওয়া হয়। তা না হলে এলাকায় আরও ক্ষয়ক্ষতি হত। এদিন রাতেই হাতি দু’টি পশ্চিম মেদিনীপুরে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিকে, দু’টি হাতির তাণ্ডবে হুগলির খানাকুলের একাংশ ও জগৎবল্লভপুরের একাংশের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। আমতা ব্লকেরও চাষের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বনদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই এলাকায় হাতির হানা এই প্রথম। পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে দলমার দামালদের একটি দল থেকে এই দু’টি দাঁতাল বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। তারা সোমবার ভোরে আমতায় ঢুকে পড়ে। এরপর হুলাপার্টির তাড়া খেয়ে তারা হুগলির খানাকুলে চলে যাওয়ার পর ফের এদিন ভোরে মুণ্ডেশ্বরী নদী পেরিয়ে জগৎবল্লভপুরে ঢুকে যায়। পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে হাতি তাড়ানোর বিশেষজ্ঞ দল জগৎবল্লভপুরে পৌঁছায়। তারপর হাতি দু’টিকে ঘুমপাড়ানি গুলি করা হয়।
বনদপ্তরের অফিসাররা বলেন, হাতি দু’টি এমনিতে তাড়ানো যাচ্ছিল না। এই হাতি দু’টি থাকলে এই এলাকায় আরও ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা ছিল। তাই তাদের ঘুমপাড়ানি গুলি দিয়ে নিস্তেজ করে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। তাছাড়া এই এলাকায় সাম্প্রতিক ইতিহাসে হাতি ঢোকার কোনও নজির নেই। তাই বনদপ্তরের অফিসারদের মধ্যে হাতি তাড়ানোর বিশেষজ্ঞও কেউ নেই। দলছুট হয়ে এই হাতি দু’টি এখানে এসেছিল।
সোমবার ভোরেই রূপনারায়ণ ও মুণ্ডেশ্বরী নদী পেরিয়ে দু’টি দাঁতাল আমতা-২ ব্লকের ভাটোরা দ্বীপাঞ্চলে ঢুকে যায়। সারাদিন বন দপ্তরের অফিসাররা সেটি তাড়ানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। হাতির তাড়া খেয়ে এক গ্রামবাসীও জখম হন। এরপর খড়্গপুর থেকে হাতি তাড়ানোর বিশেষজ্ঞ ও হুলাপার্টি আনা হয়। এরপর রাতে হাতি দু’টি তাড়িয়ে হুগলির খানাকুলের দিকে পাঠিয়ে দেওয়ার সময় বনদপ্তরের অফিসাররা সিদ্ধান্ত নেন, সেখান থেকে তাদের পশ্চিম মেদিনীপুরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু, নদী পেরিয়ে খানাকুলে ঢুকেই ফের সেটি হাওড়ার জগৎবল্লভপুরে ঢুকে যায়।
এদিন সকালে স্থানীয় লোকজন জমির মধ্যে দু’টি হাতি ঘোরাঘুরি করতে দেখে সঙ্গে সঙ্গে বনদপ্তরের অফিসারদের খবর দেন। সকালেই বনদপ্তরের আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। হাতি দু’টি সকাল থেকে ওই এলাকার অনেকখানি জমির ফসল নষ্ট করেছে। এরপর হাতি দু’টিকে একটি জায়গায় ঘিরে রাখার সিদ্ধান্ত নেন বনদপ্তরের অফিসাররা। সঙ্গে সঙ্গে হুলা পার্টি ও হাতি বিশেষজ্ঞদের ফের ডাকা হয়। এরপর বিকালে পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে হাতি বিশেষজ্ঞরা আসেন। বনদপ্তরের অফিসাররা বলেন, হাতি দু’টিকে নিস্তেজ না করে জঙ্গলে নিয়ে যাওয়া সম্ভব ছিল না। সেই কারণেই তাদের গুলি করে নিস্তেজ করে দেওয়া হয়। তা না হলে এলাকায় আরও ক্ষয়ক্ষতি হত। এদিন রাতেই হাতি দু’টি পশ্চিম মেদিনীপুরে নিয়ে যাওয়া হয়।
