কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ভালোই হবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, সোমবার ঠাকুরনগরে একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে শান্তনু ঠাকুর জানিয়েছিলেন, রাজ্যসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে তৃণমূল কংগ্রেস যাতে সমর্থন করে, সেই ব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে একটি চিঠি দিয়েছেন বড়মা। ওই চিঠিতে বড়মার সই ছিল। শান্তনুর দাবি, বড়মা নিজে সই করেছেন। এদিকে, ওই সাংবাদিক সম্মেলনের পরই মমতাবালা ঠাকুর অভিযোগ তোলেন, সই করার মতো বড়মার শারীরিক অবস্থা নেই। তাই বড়মার সই জাল করা হয়েছে। যদিও ওইদিনই শান্তনু ঠাকুর সংবাদমাধ্যমের কাছে দাবি করেছিলেন, রবিবার সই করেছিলেন বড়মা। সোমবার মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে। ওরা (তৃণমূল) এক্সপার্ট দিয়ে প্রমাণ করুক।
সোমবার রাতে মমতাবালা ঠাকুর থানায় লিখিত অভিযোগ করে পুলিসকে জানান, বড়মার ঘরে সিসি টিভি লাগানো রয়েছে। সই বিতর্কের পর তাঁরা সিসি টিভির ফুটেজ খতিয়ে দেখেছেন। মমতাবালার দাবি, তাতে দেখা গিয়েছে, গত ২ ফেব্রুয়ারির পর মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুর বা তাঁর পরিবারের কেউ বড়মার ঘরে প্রবেশ করেননি। অথচ, মুখ্যমন্ত্রীর অফিসে এই চিঠি মঞ্জুল ঠাকুর বা শান্তনু ঠাকুরের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে। মমতাবালা ঠাকুরের দাবি, বড়মাকে জিজ্ঞাসা করেছি। বড়মা বলেছেন, আমি কোনও সই কোথাও করিনি এবং আমি এই চিঠির ব্যাপারে কিছু জানি না।
মঙ্গলবার বিকালে এফআইআর সম্পর্কে শান্তনু ঠাকুরকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তাঁর ফোনে যোগাযোগ করা যায়নি। তাই তাঁর প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। প্রাক্তন মন্ত্রী তথা শান্তনুর বাবা মঞ্জুলবাবুকে ফোন করা হলে তিনি কোনও মন্তব্য করতে চাননি।