কর্মে ও ব্যবসায়ে উল্লেখযোগ্য সাফল্য। কৃষিপন্ন বিক্রেতা ও ডাক্তারদের অর্থকড়ি প্রাপ্তি হবে সর্বাধিক। বন্ধুকে টাকা ... বিশদ
উল্লেখ্য, পুজোয় আম জনতার বেপরোয়া মনোভাব ধরা পড়েছিল। মাস্ক না-পরা, দূরত্ব-বিধি বজায় না-রাখা, মণ্ডপে মণ্ডপে বাঁধভাঙা ভিড় দেখেই সিঁদুরে মেঘ দেখেছিলেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। অনুমান ছিলই যে পুজোর পর বাড়বে সংক্রমণ। সেটাই বাস্তব হল। প্রায় তিনমাসের মাথায় রাজ্যে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা আটশোর গণ্ডি পেরিয়েছি। বিশেষ করে কলকাতা এবং পার্শ্ববর্তী তিন থেকে চারটি জেলায় সংক্রমণের হার যথেষ্ট। বিশেষজ্ঞ মহল বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ৩৫৬৭৩ জনের পরীক্ষা হয়েছে। তাতেই সংখ্যাটা আটশো ছাড়িয়েছে। আগামী দিনে টেস্ট বাড়লে সংক্রমণের হার অচিরেই হাজার ছাড়িয়ে যাবে।
স্বাস্থ্যকর্তারা বলছেন, ধরেই নেওয়া হয়েছিল, পুজোর পর এক সপ্তাহের মধ্যেই করোনা সংক্রমণের গতিপ্রকৃতি বোঝা যাবে। সেই প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। কার্যত বিদ্যুৎ গতিতে বাড়ছে সংক্রমণের হার। তবে আপাতত মৃত্যুহার খুব কম। সেটা কিছুটা হলেও স্বস্তির। কিন্তু এভাবে চলতে থাকলে গতবছর পুজোর পর যে হাল হয়েছিল, চলতি বছর শেষেও রাজ্যে সেই চিত্র ধরা পড়বে কি না, তা নিয়ে শঙ্কিত বিশেষজ্ঞ মহল।