গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৯ সাল থেকে হাসপাতালে অর্থোপেডিক না থাকায় রোগীদের কৃষ্ণনগরের শক্তিনগর জেলা হাসপাতাল বা অন্য কোনও মেডিক্যাল কলেজে স্থানান্তরিত করতে হচ্ছে। ইউএসজি মেশিন থাকলেও রেডিওলজিস্ট না থাকায় দীর্ঘদিন বন্ধ ইউএসজি পরিষেবা। তবে গর্ভবতী মায়েদের ইউএসজি করান একজন সোনোলজিস্ট। এখানে তিনজন ওয়ার্ড মাস্টারের পোস্ট থাকলেও ওয়ার্ড মাস্টার আছেন একজন। নবদ্বীপ হাসপাতালে বিভিন্ন বিভাগে কর্মীর সংখ্যা কম, ফলে ভর্তি হওয়া রোগীরা চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আগামী দিন এই হাসপাতালে ১০০ বেডের কোভিড হাসপাতাল শুরু হলে পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে তা ভেবে মাথায় হাত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। উল্লেখ্য, ১২৫ শয্যাবিশিষ্ট এই নবদ্বীপ স্টেট জেনারেল হাসপাতাল। প্রতিদিন গড়ে ১৭৫ থেকে ১৮০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি থাকেন। এছাড়া আউট ডোরে ভিড় করেন কয়েকশো মানুষ। সব মিলিয়ে প্রতিদিন প্রায় এক হাজার মানুষ চিকিৎসার জন্য এখানে আসেন। শুধু নবদ্বীপ নয়, লাগোয়া পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলী, পাটুলি, লক্ষ্মীপুর, বেলের হল্ট, বিদ্যানগর, নাদনঘাট প্রভৃতি অঞ্চলের রোগীদের চিকিৎসার জন্য ভরসা এই হাসপাতাল। রোগীর চাপ, এত বেশি থাকায় আর পর্যাপ্ত চিকিৎসকের অভাবে, রোগী পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বহু সাধারণ মানুষ। নিজস্ব চিত্র