অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি, প্রিয়জনের বিপথগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা, সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
সব ভোটগণনা কেন্দ্রে দলীয় এজেন্টদের জন্য থাকুক চারটি করে টেবিল। দূরত্ববিধি বজায় রেখে প্রতিটি টেবিলে বসতে পারবেন সর্বাধিক চারজন। অন্যদিকে, ভোট গণনাকারী অফিসারদের জন্য থাকুক সাতটি টেবিল। সেখানেও যেন টেবিলপিছু চারজনের বেশি লোক না থাকেন। সবার আগে পোস্টাল ব্যালট গোনা হোক। করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া রুখতে স্থানীয় কাউকেই প্রার্থীর কাউন্টিং এজেন্ট করতে বলা হোক। দরকারে জারি করা হোক ১৪৪ ধারা। কাউন্টিং এজেন্ট ছাড়া গণনা কেন্দ্রের ২০০ মিটারের মধ্যে কোনও দলীয় সমর্থক বা কাউকে যেন ঢুকতে না দেওয়া হয়। প্রতিটি কেন্দ্রের সার্বিক স্যানিটাইজেশন করে এবং যাবতীয় স্বাস্থ্য ও করোনা বিধি মেনেই যেন গণনা শুরু করা হয়। এমনই বক্তব্য সহ মামলাকারী আইনজীবী রমাপ্রসাদ সরকারের দাবি, প্রথম পর্বের ভোটের দিন থেকে ভোটগণনা পর্যন্ত যত মানুষ করোনা সংক্রমণে মারা গিয়েছেন, তাঁদের প্রত্যেকের পরিবারকে ৫০ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য কমিশনকে নির্দেশ দিক আদালত। কারণ, তিনি মনে করেন, রাজনৈতিক দলগুলিকে ফাটা রেকর্ডের মতো কোভিডবিধি মেনে চলতে বলা ছাড়া কমিশন কার্যক্ষেত্রে কোনও কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি। সেই কারণেই সংক্রমণ এমন ভয়ানক আকার নিয়েছে। এই প্রসঙ্গে তিনি কমিশনের বিরুদ্ধে হওয়া সাম্প্রতিক জনস্বার্থ মামলাগুলিতে এই হাইকোর্টেরই নির্দেশগুলিরও উল্লেখ করেছেন।