টেবিলে কাঁসার থালা-বাটিতে পরপর সাজানো রয়েছে জিভে জল আনার খাবার। মাছের বিভিন্ন ধরনের পদ, পোস্ত, বেশ কয়েকরকম ভাজা, পায়েস, বড় সাইজের রসগোল্লা, দই সবকিছুই রয়েছে।
দীর্ঘ দশকের হকার সমস্যার সমাধান করায় মেদিনীপুর পুরসভাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করল মেদিনীপুর কলেজ ও কলেজিয়েট স্কুল কর্তৃপক্ষ।
প্রশাসন ১০ জুলাইয়ের ডেডলাইন বেঁধে দিয়েছিল। সেই অনুযায়ী নিজেরাই দোকান ভেঙে সরিয়ে নিচ্ছেন রামপুরহাটের ফুটপাত ব্যবসায়ীরা।
দীঘায় নতুন জগন্নাথ মন্দির থেকে পুরনো জগন্নাথ মন্দির পর্যন্ত রাস্তা তৈরি হবে বলে আগেই ঘোষণা করেছিল রাজ্য সরকার।
তৈরির কাজ চলতে চলতেই ভেঙে পড়ল হাইড্রেনের গার্ডওয়াল! খড়ার শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের দলপতিপুরে এমনই অভিযোগ উঠেছে।
সিউড়ি-১ ব্লকের বেশ কিছু রাস্তা বেহাল দশায় রয়েছে। বেশ কয়েকমাস আগে থেকেই ওই সমস্ত পথ খানাখন্দে ভরে গিয়েছিল।
বইখাতাগুলো বৃষ্টিতে ভিজছে। তার সামনে বসে থাকা আকাশ বিশ্বাসেরও চোখে জল। তার একটা পা কেটে বাদ দিতে হয়েছে।
শান্তিপুর শহরে চুরি, ছিনতাইয়ের ঘটনা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। বুধবার সন্ধ্যায় শান্তিপুরের ২১ নম্বর ওয়ার্ডে এক গৃহস্থের বাড়িতে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়।
জীব সেবাই শিব সেবা। কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মঠ এই মন্ত্র নিয়েই কাজ করে চলেছে। মঠ কর্তৃপক্ষ স্থানীয় মহিলাদের স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে কাজ করছে।
উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বাঁকুড়া: বাঁকুড়ায় ফুটপাত দখলমুক্ত করতে বুধবার অভিযান চালাল পুর প্রশাসন। এদিন দুপুরে পুরসভা, পুলিস ও প্রশাসনের আধিকারিকরা রাস্তায় নেমে ব্যবসায়ীদের ফুটপাত থেকে পসরা সরিয়ে নিতে অনুরোধ করেন। পরে বিকেলে একটি বুলডোজার নিয়ে ফুটপাতের থাকা দোকানের বাইরের কয়েকটি ছাউনি ও সিঁড়ি ভেঙে দেওয়া হয়। এদিন দুপুরে অভিযানে নামেন বাঁকুড়া পুরসভার চেয়ারম্যান অলোকা সেন মজুমদার, ভাইস চেয়ারম্যান হীরালাল চট্টরাজ, বাঁকুড়া থানার আইসি সুজয় তুঙ্গা সহ মহকুমা প্রশাসনের কর্তারা। চেয়ারম্যান বলেন, আমরা উচ্ছেদের পক্ষে নই। তবে ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করাও বরদাস্ত করা হবে না। তাই একাধিকবার মাইকিং করার পর এদিন রাস্তায় নামা হয়। ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করে বলেছি, তাঁরা যেন ফুটপাতে কোনও ধরনের সামগ্রী না রাখেন। একইসঙ্গে কোনও নির্মাণও যাতে না থাকে। তাতে ব্যবসায়ীরা অনেকেই সাড়া দিচ্ছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশের পরই ফুটপাত জবরদখল মুক্ত করতে বাঁকুড়া পুরসভা একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফুটপাতে ব্যবসায়িক সামগ্রী রেখে ব্যবসা না করার আহ্বান জানিয়ে গত কয়েকদিন ধরে মাইকিং করে পুরসভা ও প্রশাসন। তারপর এদিন পুরসভার কর্তারা রাস্তায় বের হন। এদিন দুপুর ১২টা নাগাদ বাঁকুড়ার মাচানতলা থেকে রানিগঞ্জ মোড় পর্যন্ত রাস্তায় হেঁটে পরিদর্শন করেন আধিকারিকরা। এদিন পরিদর্শনে দেখা যায় অনেক ব্যবসায়ীই ফুটপাত থেকে তাঁদের সামগ্রী সরিয়ে নিয়েছেন। কিছু ক্ষেত্রে ফুটপাতে সামগ্রী রেখেও ব্যবসা করতে দেখা যায়। তাঁদের সতর্ক করে দেওয়া হয়। চেয়ারম্যান ব্যবসায়ীদের অনেককে বলেন, চারদিন ধরে মাইকিং করার পরও আপনারা কেন পসরা সরাননি? প্রশ্ন শুনে অনেকে আবার পসরা সরিয়ে নিচ্ছেন বলে জানান। এছাড়া দোকানের হোর্ডিং, সিঁড়ি, বেঞ্চ প্রভৃতি সামগ্রীও ফুটপাতে দেখেন আধিকারিকরা। সেগুলি দ্রুত সরিয়ে নিতে অনুরোধ করেন। অনেক হকার ফুটপাতে ব্যবসা করছেন। তাঁদের কিষান মান্ডিতে পুনর্বাসনের ব্যাপারে আশ্বাস দেন পুর কর্তারা। বিকেলে অবশ্য একটি বুলডোজার বাজারে যায়। পুরসভার দাবি, কোনও নির্মাণ ভাঙা হয়নি। শুধু সতর্ক করা হয়েছে।
