কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
এবিষয়ে স্টেশন ম্যানেজার দীপককুমার চৌধুরী বলেন, আমাদের কাছে কেউ লিখিতভাবে এবিষয়ে আবেদন জানায়নি। তবু আমরা বিষয়টি দেখে ব্যবস্থা নেব।
আরামবাগবাসীর দাবি মেনে ২০১২ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তারকেশ্বর-আরামবাগ রেলপথের সূচনা করেন। পরে তা আরামবাগ থেকে গোঘাট পর্যন্ত বিস্তৃত করা হয়। আগের তুলনায় আরামবাগ স্টেশনের উন্নয়ন হলেও এখনও স্টেশনের টিকিট কাউন্টারের পূর্বদিকের রেলের নিজস্ব রাস্তায় আলোর ব্যবস্থা নেই। ওই রাস্তার পাশে ছোট-বড় ঝোপঝাড় রয়েছে। সেখানে বিশেষ করে রাতে বিষধর সাপ, পোকামাকড়ের উপদ্রব নতুন নয়। এই পরিস্থিতিতে টোটো, বাইক ও গাড়িতে যাতায়াত করতে অসুবিধা না হলেও পথচারী ও সাইকেলচালকদের সমস্যায় পড়তে হয়। শুধু তাই নয়, ওই অন্ধকার রাস্তায় সমাজবিরোধীদের আড্ডাও বসে। অন্ধকারে ওই রাস্তার পাশে বসে তাদের মদ্যপান করতে দেখা যায়। তারা এর আগে মহিলাদের উদ্দেশে কটূক্তি করেছে বলে অভিযোগ। এছাড়া, রাস্তাটি ঢালু ও জায়গায় জায়গায় উঁচুনিচু হওয়ায় রাতে অনেকেই হোঁচট খান। তাই অবিলম্বে ওই রাস্তায় আলোর দাবি উঠেছে।
আরামবাগ রেলওয়ে প্যাসেঞ্জার ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জগবন্ধু নন্দী বলেন, টিকিট কাউন্টারের পূর্বদিকের রাস্তাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেখান দিয়ে বহু মানুষ হেঁটে, সাইকেল চালিয়ে যাতায়াত করেন। কিন্তু পথবাতি না থাকায় ঘুটঘুটে অন্ধকারে যাত্রীদের যাতায়াত করতে হয়। ওখানে আঁধারের সুযোগে সমাজবিরোধী কাজকর্মও হয়। সাপখোপের উপদ্রব তো রয়েইছে। তাই আমরা সেখানে পথবাতি বসানোর দাবি তুলেছি।