কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক শেখ মহম্মদ ইউনুস বলেন, জুন মাসেই আমাদের জেলায় সাতজন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। আসানসোল পুরসভার ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডে ও দুর্গাপুর পুরসভা ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচণ্ড গরমেও এডিস মশার বংশবিস্তারের প্রমাণ মিলেছে। আমরা তৎপরতার সঙ্গে ওই দুই ওয়ার্ডে বিশেষ কর্মসূচি নিচ্ছি।
গত বছরই আসানসোল ও দুর্গাপুরে ডেঙ্গু পরিস্থিতিতে উদ্বেগ বাড়ছিল। আসানসোল পুরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে একাধিক মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন। দুর্গাপুরের ৩২নম্বর ওয়ার্ডের পলাশডিহা এলাকায় বিপুল সংখ্যক মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন। পুরসভা ও স্বাস্থ্যদপ্তরের পক্ষ থেকে বিশেষ ক্যাম্প করা হয়। বিশেষ মশারিও বাসিন্দাদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। কোনওরকমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছিল। চলতি বছর বর্ষা শুরুর আগেই কার্যত সেই এলাকাই আবার উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। ওই এলাকায় পতঙ্গ বিশেষজ্ঞরা সার্ভে চালিয়ে এডিস মশার লার্ভা পেয়েছেন। বর্ষায় জল জমতেই যে তা ফের বিপজ্জনক হয়ে উঠবে বলে স্বাস্থ্যদপ্তর সতর্ক করেছে। একইভাবে আসানসোল পুরসভার ৩৮, ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডগুলিতেও ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা যায়। এবার সেই ৩৯নম্বর ওয়ার্ডেই ড্রেনে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গিয়েছে। যা নিয়ে এবার তৎপর হল স্বাস্থ্যদপ্তর। পুরসভারগুলিকে সতর্ক করা হয়েছে।