উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
আদালতে খাইরুল জানিয়েছেন, নলসরায় তাঁর একটি ১৫ শতক জমি রয়েছে। ২০০৩ সালে মেমারি সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল করে বাবা তাঁকে জমিটি দিয়ে যান। জমিটি তাঁর নামে এলআর রেকর্ডভুক্ত হয়। জমিটির প্রতি শতকের বর্তমান বাজার মূল্য ১ লক্ষ টাকার কাছাকাছি। গত বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি নলসরাইয়ের এক বাসিন্দা মেমারি ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরে জমির ৭ শতক তাঁর নামে রেকর্ড করার জন্য আবেদন করেন। আবেদনের সঙ্গে একটি দলিলের জেরক্স কপি দেওয়া হয়। খাইরুলের অভিযোগ, দলিলটি জাল। কোনওরকম তদন্ত না করে এবং তাঁকে নোটিস না পাঠিয়ে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তর ১৫ শতকের মধ্যে ৭ শতক জমি ওই ব্যক্তির নামে মিউটেশন করে দেয়। দলিলে বিক্রেতা হিসেবে তাঁর নাম রয়েছে। দলিলটি ১৯৮৯ সালের ১০ মে সম্পাদিত হয়েছে বলে উল্লেখ রয়েছে। সেই সময় তাঁর বয়স ছিল ৫ বছর ৪ মাস। ওই বয়সে দলিল রেজিস্ট্রি হয় না। তিনি কাউকে জমিটি বিক্রি করেননি। জাল নথিপত্র দেখিয়ে দলিল তৈরি করা হয়েছে। মিউটেশনের ব্যাপারে তাঁকে কোনও নোটিস পাঠানো হয়নি। এই জালিয়াতিতে বিএলআরও দপ্তরের কর্মীদের কেউ জড়িত বলে তাঁর অভিযোগ।