উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
রামপুরহাট এলাকায় মরণোত্তর চক্ষুদান করেছেন অনেকে। আবার অনেকে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছেন। কিন্তু, রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল হলেও এখানে কর্নিয়া সংগ্রহ ও সংরক্ষণের কোনও ব্যবস্থা নেই। ফলে, দুর্গাপুরের ব্লাইন্ড রিলিভ সোসাইটিকে খবর দেওয়া হয়। তারা এসে কর্নিয়া সংগ্রহ করে নিয়ে যায়। কিন্তু, ১৫০কিলোমিটার দূর থেকে এসে অনেক সময় কর্নিয়া সংগ্রহ করা সম্ভব হয় না। কারণ, মৃত্যুর পরে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কর্নিয়া সংগ্রহ করতে হয়।
মরণোত্তর চক্ষুদান নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়িয়ে তোলার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে স্বয়ম নামে এক সংস্থা। সংস্থার কর্তা কৌশিক আইচ বলেন, এখনও পর্যন্ত ২২জন কর্নিয়া দিয়েছেন। এছাড়া ৫০০-র উপর মানুষ মরণোত্তর চক্ষুদানে অঙ্গীকার করেছেন। তিনি বলেন, দুর্গাপুরের ব্লাইন্ড রিলিভ সোসাইটির কর্মকর্তাদের নিয়ে আসতে অনেকটা সময় লেগে যায়। ফলে, অনেক সময় কর্নিয়া সংগ্রহ করা সম্ভব হয় না। তাই বহুদিন আগে থেকেই আমরা রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজে কর্নিয়া কালেকশন সেন্টার চালু করার আবেদন জানিয়ে আসছি। এলাকার বিধায়ক তথা কৃষিমন্ত্রীকেও সমস্যার কথা জানানো হয়। তিনি বলেন, মন্ত্রী উদ্যোগী হওয়ায় আমরা খুশি।