কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
ফুলহরের ভাঙনে রশিদপুর গ্রামে পাঁচদিনের মধ্যে ছয়টি ঘর, দুটি দোকান ও রাস্তা তলিয়ে গিয়েছে। আরও দুটি বাড়ি তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। নদী গ্রামের কাছে চলে এসেছে।
গ্রামবাসীর আশঙ্কা, কয়েকদিনের মধ্যেই ৭০-৮০ টি বাড়ি তলিয়ে যাবে। তাঁরা ইতিমধ্যে ঘরের জিনিসপত্র গোছাতে শুরু করে দিয়েছেন।
গ্রামের বাসিন্দা শেখ শাহজাহান, শেখ আনহার ও সেতারা বিবি বলেন, যত দিন যাচ্ছে, ততই নদী ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। নেতামন্ত্রীরা প্রতিবছর নৌকায় চেপে গ্রামে ঘুরতে আসেন। নদী ভাঙন মোকাবিলায় কাজ শুরু হবে বলে আশ্বাস দিয়ে চলে যান। কাজ আর হয় না।
বিক্ষুব্ধ শেখ শাহজাহান বলেন, আমরা সরকারের কাছে পুনর্বাসনের দাবি জানাচ্ছি। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন ও সেচ প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ফুলহর নদীর ভাঙন সমস্যা দীর্ঘদিনের। কেন্দ্রীয় সরকার নদী ভাঙন রোধে বাংলাকে কোনও টাকা দিচ্ছে না। তবুও বাংলা নিজের যথাসাধ্য চেষ্টায় ভাঙন রোধের কাজ করছে। ভাঙন রোধে মালদহ উত্তরের দু’বারের সাংসদ বিজেপির খগেন মুর্মুর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন সেচ প্রতিমন্ত্রী। ভাঙন প্রসঙ্গে খগেন বলেন, কেন্দ্রের সেচ মন্ত্রীকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।