কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
কোভিড পরিস্থিতি নেই। হিংসাও সেই অর্থে নেই। তাই বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ও বয়স্ক নাগরিকরাও গণতন্ত্রের উৎসবে শামিল হতে চান। তাই রায়গঞ্জ বিধানসভার উপনির্বাচনে এই কেন্দ্রের অধিকাংশ প্রবীণ এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষরা সশরীরে বুথে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিতে চান। অন্তত নির্বাচন কমিশনের পরিসংখ্যান থেকেই এই তত্ত্ব স্পষ্ট।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে,রায়গঞ্জ বিধানসভায় ২৩৫ জন অ্যাবসেন্টি ভোটার আছেন। কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, যেসমস্ত ভোটাররা মানসিকভাবে সক্রিয়, কিন্তু বয়স জনিত কারণে বা শারীরিক সমস্যার জন্য বুথে গিয়ে ভোট দিতে পারবেন না, সেই সমস্ত ভোটারকেই অ্যাবসেন্টি ভোটার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। নির্বাচন কমিশন অ্যাবসেন্টি ভোটারদের চারটি ক্যাটেগরিতে ভাগ করেছে। যেমন এভিএসসি (অ্যাবসেন্টি ভোটার সিনিয়র সিটিজেন), এভিপিডি (অ্যাবসেন্টি ভোটারস ফিজিক্যালি ডিসেবল), এভিসিও (অ্যাবসেন্টি ভোটারস কোভিড) এবং এভিইএস (অ্যাবসেন্টি ভোটারস এসেন্সিয়াল সার্ভিসেস)। এই কেন্দ্রে আপাতত কোন এবিসিও এবং এবিইএস ভোটার নেই। প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ৪ এবং ৫ জুলাই ওই দু’দিন ধরে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রবীণ নাগরিক ও বিশেষভাবে সক্ষমদের ভোটগ্রহণ করা হবে। ইতিমধ্যেই প্রশাসনের তরফে তাঁদেরকে ফর্ম -১২ ডি স্বাক্ষর করানো হয়েছে। এই নিয়ম চালু হয়েছে ২০২১ সালে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের সময়।