কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
এদিন বৈঠকের পর সেচ ও উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চান হকারদের স্বার্থ যেন বজায় থাকে পাশাপাশি নাগরিকরাও যেন প্রাপ্য অধিকার ও সুবিধা পান। পুরো প্রক্রিয়া কার্যকর করতে জেলায় দফায় দফায় বৈঠক হয়েছে। হকার্স কর্নার করার কথা বিবেচনা করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে সুষ্ঠু ব্যবস্থা চালু করতে সব উদ্যোগ নিচ্ছে প্রশাসন। মন্ত্রী বলেন, কালিয়াচকেও যথেষ্ট সমস্যা রয়েছে। তবে, বেশিরভাগ তৈরি করা।
ইংলিশবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দু চৌধুরী বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ মাথায় রেখেই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। নাগরিক স্বার্থের কথা ভেবে শহরের রাস্তা, ফুটপাত যেন দখল না হয়, সেসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। হকার্স জোন তৈরির বিষয়টিও উঠে এসেছে।
মালদহ মার্চেন্ট চেম্বার অব কমার্সের যুগ্ম সম্পাদক উত্তম বসাকের কথায়, শহরে বিপুল সংখ্যক হকার রয়েছেন। অনেকে বিকল্প উপার্জনের ব্যবস্থা না করতে পেরে শিক্ষিত হয়েও হকারের কাজ করছেন। হকার্স জোন করে তাঁদের পুনর্বাসনের বিষয়টি আলোচনা হয়েছে। হকারদের তালিকা জেলা প্রশাসনের হাতে তুলে দেব। এছাড়া কোথায় কোথায় এই জোন করলে সুবিধা হবে, তা নিয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে সুপারিশ করা হবে।
এদিকে, রেজিস্ট্রেশন নম্বরবিহীন ই-রিকশ চালানো নিয়েও ঘোষণা অব্যাহত রয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। বাইরে থেকে আসা ই-রিকশ বন্ধ করতে ইতিমধ্যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সড়কে ই-রিকশ চলাচলের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধের কথা জানানো হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
সব মিলিয়ে শহরে সুষ্ঠু ও আদর্শ নাগরিক পরিষেবা চালু করতে সক্রিয় জেলা প্রশাসন।