উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
বিধ্বংসী বন্যায় প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে। ধেমাজি জেলায় রবিবার দু’জনের মৃত্যু হয়। সোমবার তিনসুকিয়া জেলাতেও ১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। গোলাঘাটে নিখোঁজ একজন। সবমিলিয়ে চলতি বর্ষার মরশুমে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে বন্যা, ভূমিধস ও বজ্রাঘাতে অন্তত ৩২-৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যে চলতি দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা ৬ লক্ষাধিক।
এরইমধ্যে উদ্বেগ বাড়িয়েছে আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস। মৌসম ভবন (আইএমডি) নলবাড়ি, কার্বি আংলং, ডিমা হাসাও, তিনসুকিয়া সহ গোটা অসম এবং উত্তর পূর্বাঞ্চলেই ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে। প্রতিবেশী অরুণাচল প্রদেশে প্রবল বর্ষণ অসমে বন্যা পরিস্থিতি ঘোরালো করে তুলেছে। ব্রহ্মপুত্র ছাড়াও এর সমস্ত উপনদীগুলিও জলস্তর বিপদসীমা ছাপিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সতর্ক প্রশাসন। মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানিয়েছেন, প্রশাসন পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে। তাঁকে ফোন করে রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে খোঁজ খবর নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বন্যা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে রাজ্যকে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন।