উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
সোমবার রাজ্যসভায় খাড়্গে বলেন, ‘দেশে একের পর এক ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটছে। অথচ ভারতীয় রেলে তিন লক্ষেরও বেশি পদ শূন্য রয়েছে। রেলমন্ত্রক সর্বাগ্রে এইসব শূন্যপদ পূরণের বন্দোবস্ত করুক।’ ঘটনাচক্রে সেইসময় রাজ্যসভাতেই উপস্থিত ছিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। রেলের শূন্যপদ নিয়ে রেলমন্ত্রীকে জবাব দিতে বলেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়। উঠে দাঁড়িয়ে রেলমন্ত্রী বলেন, ‘১০ বছরে প্রায় পাঁচ লক্ষ কর্মী নিয়োগ করেছে ভারতীয় রেল।’
এইসময় খাড়্গে রাজ্যসভার চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করেন, তাঁর আর মাত্র মিনিটপাঁচেক মতো বলা বাকি আছে। তারপর রেলমন্ত্রী যা বলার বলুন। তা মঞ্জুরও করেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান। খাড়্গের বক্তব্য শেষ হলে ধনখড় ফের রেলমন্ত্রীকে শূন্যপদ নিয়ে বলতে বলেন। জবাবে রেলমন্ত্রী জানান, তিনি যা বলার বলে দিয়েছেন। এত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রসঙ্গে বৈষ্ণব এহেন উত্তরকে একপ্রকার ‘দায় এড়ানো’ বলেই মানছে সংশ্লিষ্ট মহল। বিরোধীদের দাবি, আগামী দিনেও রেলের শূন্যপদ নিয়ে এনডিএ সরকারকে চেপে ধরা হবে। সম্প্রতি ট্রেনের সহ-চালকের শূন্যপদের সংখ্যা প্রায় তিনগুণ বৃদ্ধি করেছে রেল। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার পরই এহেন সিদ্ধান্ত হয়েছে।