বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
স্থান বিলাসবহুল ফেয়ারমন্ট হোটেলের কোর্টইয়ার্ড। পরনে টি-শার্ট আর ট্র্যাকস্যুট। কেউ আবার শর্ট প্যান্টে। ম্যাটের উপর বসে কংগ্রেস বিধায়করা শরীরচর্চা করছেন। কেনাবেচা থেকে নিজের শিবিরের বিধায়কদের রক্ষা করতে তাঁদের হোটেলেবন্দি রেখেছেন গেহলট। আর বন্দিদশাকালীন দ্বিতীয় সপ্তাহের শেষ দু’দিনে গেহলটপন্থী বিধায়কদের এভাবেই দেখা গেল। তবে, করোনা পরিস্থিতিতেও নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েছেন অনেক বিধায়ক। তাঁদের মুখে মাস্ক দেখা যায়নি। মানা হয়নি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নীতিও।
এদিকে, ৩১ জুলাই বিধানসভার অধিবেশন ডাকা নিয়ে রাজস্থানের রাজ্যপাল কলরাজ মিশ্রকে প্রস্তাব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী গেহলট। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, রাজ্যের করোনা সংক্রমণ নিয়ে আলোচনা করা হবে। এর আগে শুক্রবার অধিবেশন নিয়ে রাজ্যপালকে আর একটি প্রস্তাব দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই প্রস্তাবও কলরাজ মিশ্র খারিজ করে দিয়েছিলেন। যার প্রতিবাদে বিধায়কদের নিয়ে রাজভবনে ধর্নায় বসেছিলেন গেহলট। গত সপ্তাহের শুক্রবার সন্ধ্যায় ফেয়ারমন্ট হোটেলে ফিল্ম স্ক্রিনিংয়ের আসর বসেছিল। সেখানে কংগ্রেস বিধায়কেরা ‘মুঘল-এ-আজম’ দেখে ঘুমতে যান। পরদিন বিধায়কদের একাংশ হোটেলের অভিজ্ঞ শেফের কাছে রান্না শিখতে চান। বাধ্য ছাত্রের মতো দল বেঁধে তাঁরা হেঁশেলে ভিড় জমান। শেফের পাশে দাঁড়িয়ে বাটার পনির, পিৎজা, পাস্তা তৈরি শেখেন।