বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
‘সঙ্কটে সংবিধান’, এই স্লোগান তুলে প্রতিটি রাজ্যের রাজভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখাবে সোনিয়া গান্ধীর দল। তবে সবটাই হবে গান্ধীগিরিতে। দলের মুখপাত্র অভিষেক মনু সিংভি বলেছেন, এখনই রাজ্যপালের বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়া হবে না। তবে তাঁর অসাংবিধানিক কাজের সমালোচনা করে কেন্দ্রের শাসনকর্তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার চেষ্টা চলবে। কারণ, রাজ্যপাল কলরাজ মিশ্র সাংবিধানিক পদে আসীন হলেও আদতে তিনি দিল্লির ‘হিজ মাস্টার ভয়েস’ হিসেবেই কাজ করছেন।
আগামীকাল দলের এই কর্মসূচির আগে জনমত তৈরিতে রবিবার গণতন্ত্র বাঁচাও নামে অনলাইন প্রচার চালিয়েছে কংগ্রেস। সেখানে রাহুল গান্ধী বিজেপির বিরুদ্ধে গণতন্ত্র নস্যাৎ করার অভিযোগ করেছেন। তাঁর অভিযোগ, সংবিধানকে নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করছে বিজেপি।
একদিকে যেমন রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ কর্মসূচি চালানো হবে, অন্যদিকে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হস্তক্ষেপ দাবি করেছে কংগ্রেস। কৌশলে বিষয়টিতে প্রধানমন্ত্রীকে জড়াতে চাইছেন সোনিয়া গান্ধী। কংগ্রেস সুপ্রিমোর পরামর্শ মতোই মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট মোদিকে চিঠি লিখে রাজস্থানের পরিস্থিতি অবগত করেছেন। কিন্তু তারপরেও কেন তিনি ‘মৌন’? প্রশ্ন তুলেছে কংগ্রেস।