পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
গত ১৭ ডিসেম্বর লোকসভায় পেশ হয়েছে এক দেশ, এক নির্বাচন সংক্রান্ত সংবিধান সংশোধন বিল। তা পেশের সময় বিজেপির সমস্ত এমপি যাতে লোকসভায় হাজির থাকেন, সেই কারণে আগের রাতেই তিন লাইনের হুইপ জারি করেছিল বিজেপি। কিন্তু সেই নির্দেশিকা সত্ত্বেও বিজেপির মোট ২০ জন সাংসদ ওইদিন লোকসভায় গরহাজির ছিলেন। তাঁদের মধ্যে তিনজন বঙ্গ বিজেপির এমপি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর, সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, জয়ন্ত রায়। জগন্নাথ সরকার ভোটাভুটির সময় গরহাজির ছিলেন। যদিও একেবারে শেষ মুহূর্তে সংসদে হাজিরা দেন রানাঘাটের সাংসদ। কিন্তু ভোটাভুটির সময় কেন তাঁরা ওইদিন লোকসভায় হাজির থাকতে পারেননি, তা ইতিমধ্যেই ওইসব এমপির একাংশের কাছে মৌখিক অথবা লিখিতভাবে জানতে চাওয়া হয়েছে। এই ব্যাপারে জগন্নাথ সরকার ‘বর্তমান’কে বলেন, আমাকে বাদ দিলে যদি দলের মঙ্গল হয়, তাহলেও আমার কোনও আপত্তি নেই। আমি বিজেপির অনুগত সৈনিকই থাকব। তবে আমি রাজ্য সভাপতির দৌড়ে ছিলাম, এমনও জানতাম না। আবার সেই দৌড় থেকে আমার নাম কেটে গিয়েছে, এমনও আমি শুনিনি। দলের ভালোমন্দের ব্যাপারে বিজেপির শীর্ষ নেতারাই সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন। রানাঘাটের সাংসদের দাবি, পারিবারিক কারণে মৌখিক অনুমতি নিয়েই তিনি দিল্লি ছেড়ে একদিনের জন্য রাজ্যে ফিরেছিলেন।