পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
ইউনিয়নের কর্মীরা বলছেন, বিমানবন্দরের শতবর্ষ অনুষ্ঠান। ফলে আরও আকর্ষণীয়ভাবে সকলকে নিয়ে কেন্দ্র এই অনুষ্ঠান করতে পারত। কিন্তু আমরা খবর পেয়েছি, দিল্লির নির্দেশে অনুষ্ঠানের যাবতীয় পরিকল্পনা করা হয়েছে। প্রথমত, কর্মীদের আগে থেকে সঠিকভাবে অনুষ্ঠানের কথা জানানো হয়নি। প্রথম থেকেই গোপনীয়তা বজায় রাখা হয়েছিল। দ্বিতীয়ত, বাংলায় নির্বাচিত সরকার রয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরপর তিনবারের নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী। ফলে নবান্নকে এড়িয়ে গিয়ে কলকাতা বিমানবন্দরের শতবর্ষের অনুষ্ঠানের যাবতীয় আয়োজন করেছেন দিল্লির কর্তারা। প্রদীপ সিকদার উল্লেখ করেছেন, রেকগনাইসড ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদককে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। ফলে আমরা কেন যাব ওই অনুষ্ঠানে?
ইউনিয়নের একাধিক কর্মীর মত, অনুষ্ঠানের সূচি দিল্লি থেকে তৈরি হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কখন, কত সময় বক্তব্য রাখবেন, তা দিল্লিতে বসে চূড়ান্ত হয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, মুখ্যসচিব, রাজ্যের মন্ত্রীদের বক্তব্য রাখার কোনও সুযোগ দেওয়া হয়নি ওই অনুষ্ঠানের সূচিতে। এটা অপমানজনক পদক্ষেপ বলে আমরা মনে করছি।