কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
দক্ষিণ ২৪ পরগনা স্বাস্থ্য জেলার এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, কুষ্ঠ রোগ অনেক প্রাচীন। এক সময় আমজনতার ধারণা ছিল পাপ ও শাপের কারণে কুষ্ঠ হয়। এই রোগ হলে কেউ লোকলজ্জার ভয়ে হাসপাতালে দেখাতেন না। কলকাতায় গিয়ে অনেকে লুকিয়ে হাসপাতালে দেখিয়ে আসতেন। অনেকে তাও করতেন না। ফলে দীর্ঘ সময় চিকিৎসা না করানোর জন্য অঙ্গ বিকৃতি হতো। আগে এই কারণে পা কেটে বাদও দিতে হতো। আঙুল বেঁকে যেত অনেকের। এরপর সরকার কুষ্ঠ রোগ নির্মূল করার জন্য তৎপর হয়। শেষ পর্যন্ত ২০০৫ সালে প্রতি দশ হাজার মানুষ পিছু একজন করে মাত্র কুষ্ঠ রোগী পাওয়া যেত। ফলে রোগ নির্মূল হয়েছে বলে সিদ্ধান্ত হয়। পরবর্তী সময়ে এই রোগ আর দেখা দেয়নি। ফলে এ নিয়ে আগ্রহও কমে গিয়েছিল। কিন্ত গত একবছরে এই রোগে আক্রান্তের খোঁজ মিলল বারুইপুর, গোসাবা, ক্যানিং ও মহেশতলাতে। এর ভিতর শুধু মহেশতলা পুর এলাকায় পাঁচ জন রোগীর খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। ৬৪ জনেরই চিকিৎসা চলছে।