কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
এদিকে, মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে বেআইনি নির্মাণ নিয়ে সরব হয়েছিলেন, তার সূত্র ধরেই এবার পুর এলাকায় এইসব নির্মাণ নিয়ে পদক্ষেপ করতে চলেছে রাজপুর সোনারপুর পুরসভা। যাঁরা ইতিমধ্যে ওই জায়গায় বাড়ি করে ফেলেছেন, তাঁদের নোটিস ধরানো শুরু করেছে তারা। চেয়ারম্যান পল্লব দাস বলেন, আমরা ওই বাড়ির মালিকদের চিঠি দিয়ে সরে যাওয়ার অনুরোধ করছি। তাঁদের একটা সময় দেওয়া হবে। তারপর পুরসভা আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
ডাম্পিং গ্রাউন্ডের আশপাশের এলাকার কিছু অংশ ১৫ আর বাকিটা ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের অধীনে রয়েছে। এলাকাবাসীদের মতে, গত কয়েক মাস ধরে সেখানে জমি বিক্রি করা হয়েছে। অনেকেই জমি কিনে বাড়ি করবেন বলে প্রস্তুতিও নিতে শুরু করেছিলেন। এতদিন ধরে এই বিষয়টি নিয়ে কোনও হেলদোল দেখা যায়নি পুরসভার। মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকের পর থেকেই যেন টনক নড়েছে তাদের। বাড়ির মালিকদের দেওয়া নোটিসে সবরকম কাগজপত্র নিয়ে পুরসভায় দেখা করতে বলা হয়েছে। আইন মোতাবেক কাজ না হয়ে থাকলে সরে যেতে হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এর ফলে এখন আতান্তরে পড়েছেন বহু বাড়ির মালিক। তাঁরা বলছেন, ডাম্পিং গ্রাউন্ডের ২০০ মিটারের মধ্যে যে কোনও বাড়ি করা যায় না, এই নিয়ম জানা ছিল না। ফলে এখন যদি পুরসভা তাঁদের সেখান থেকে উঠে যেতে বলে, তাহলে সমস্যায় পড়তে হবে।