কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
কান্দি পুরসভার বিজয়নগর এলাকায় বাড়ি জওয়ানের। ২০০০ সালে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। ভারতীয় সেনার আর্টিলারি রেজিমেন্টে তিনি কাজ করেন। পাঞ্জাবে তাঁর পোস্টিং। কিছুদিন আগেই তিনি বাড়ি ফেরেন। তার পর থেকেই প্রতিবেশীরা বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছেন।
অমিতবাবু জানিয়েছেন, গত ২০২০ সালে একটি বিশেষ ট্রেনিং শেষ করার পর ১৪ জন সেনাকে নিয়ে একটি টিম তৈরি করা হয়েছিল। টিমের উদ্দেশ্য ছিল দেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গগুলি জয় করে জাতীয় পতাকা উত্তোলন। ওই ১৪ জনের টিমে আমিও ছিলাম। টিম লিডার ছিলেন কর্ণেল রণবীর সিং জামোয়াল। এরপর নয়মাস ধরে দেশের যেমন বিভিন্ন পর্বতশৃঙ্গ জয় করেছি। শৃঙ্গ নেই, তেমন পাহাড়েও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে। তাতে রাজ্যের সান্দাকফু থেকে বিহারের গোবর্ধন পাহাড়ও রয়েছে। গত ১ ডিসেম্বর ওর্য়াল্ড বুক অব রেকর্ডসে নাম উঠেছে আমাদের টিমের। ব্যক্তিগত শংসাপত্রও পেয়েছি।অমিতবাবুর স্ত্রী সমাপ্তি ঘটক বলেন, অন্যবারের ছুটির চেয়ে এবারের ছুটিটা একটু অন্য স্বাদের। স্বামী একটি বিশ্বরেকর্ড করে বাড়ি ফিরেছেন। তাই সকলেই দেখা করতে আসছেন, সংবর্ধনাও দিচ্ছেন।
কান্দি পুরসভার চেয়ারম্যান তথা অমিতবাবুর ভাই জয়দেব ঘটক বলেন, দাদার জন্য আমি গর্বিত। দাদা দেশের নাম উজ্জ্বল করেছে।