কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
বাংলার একাধিক সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সুবোধ সিং। বিজেপি কাউন্সিলার মণীশ গুপ্ত খুনের মামলাতেও সে কিংপিন। বেলঘরিয়ায় ব্যবসায়ী অজয় মণ্ডলের গাড়ি লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালানো হয়। ব্যবসায়ী প্রাণ বাঁচাতে থানায় আশ্রয় নেওয়া সময়েই তাঁকে ফোন করে বলা হয়, ‘বেউর থেকে বলছি’। এভাবে সুবোধ ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ায়। তাই আবার রাজনীতির রং নেয় বারাকপুরের ব্যবসায়ীর দাবিকে ঘিরে। রেস্তরাঁ ব্যবসায়ীর দাবি, অর্জুন সিং তাঁকে মারার জন্য সুবোধ সিংকে খুনের বরাত দিয়েছে। তৃণমূল একে হাতিয়ার করে এনডিএ শাসিত বিহারের ডাকাতের সঙ্গে বিজেপি যোগ নিয়ে সরব হয়। এই ঘটনায় যদিও অর্জুন সিং পাল্টা দাবি করেন, ব্যবসায়ী তাপস মণ্ডলই সুবোধ সিংয়ের লিঙ্কম্যান। এই পরিস্থিতিতে শিল্পাঞ্চলে সুবোধ আসতেই তার উদ্দেশে ধেয়ে আসে অজুন সিং সম্পর্কে প্রশ্ন। যদিও অর্জুন সিংয়ের সঙ্গে শিল্পাঞ্চলের বহু পুরনো যোগ রয়েছে। একাধিক ব্যবসায়ীক যোগসূত্রর পাশাপাশি কয়লা কারবারি রাজু ঝাঁ খুনের সময় পরিবারকে সমবেদনা জানাতে তিনি হাজির হয়েছিলেন দুর্গাপুরে। অন্যদিকে সিআইডি এদিন আদালতে দাবি করে, বেলঘরিয়া ও বারাকপুরে হুমকি দেওয়ার অভিযোগে ৪ ও ৫ জুলাই তাকে আদালতে প্রোডাকশনের তারিখ রয়েছে।