উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
বুধবার আনন্দবাবু সকল সাড়ে ৬টা নাগাদ বড়ডোবার তাঁর বাড়ি থেকে সব্জি নিয়ে ফালাকাটার দিকে রওনা হন। তবে ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের উপর দিয়ে বয়ে চলা মুজনাই নদী পারাপার করতে বড়ডোবার বাসিন্দাদের বর্ষায় একমাত্র ভরসা নৌকা বা থার্মোকলের ভেলা। সেই মতো আনন্দ থার্মোকলের ভেলায় সব্জি নিয়ে অধিকারী কলোনির ঘাট দিয়ে পর হচ্ছিলেন। মাঝ নদীতে হঠাৎই জলের স্রোতের ভেলা উল্টে যায়। নদীতে তলিয়ে যান। স্থানীয় কয়েকজনের বিষয়টি নজরে আসতেই তাঁরা নদীতে নেমে খোঁজ শুরু করেন। তবে প্রায় এক ঘণ্টা খোঁজাখুঁজির পরেও তাঁকে খুঁজে না পান না স্থানীয়রা।
পরে পুরসভা, বিডিও সহ পুলিস প্রশানকে বিষয়টি জানানো হয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টা পর বিপর্যয় মোকাবিলার টিম এসে বোট নামিয়ে তল্লাশি শুরু করে। স্থানীয় বাসিন্দা সাবিত্রী বর্মন, মণিকা বর্মন বলেন, আমারা বহুবার এলাকায় ব্রিজের দাবি পুরসভায় জানিয়েছি। বিডিও অফিসে স্মারকলিপি দিয়েছি। তবে কেউই আমাদের কথা শোনেনি। এদিন পুরসভার চেয়ারম্যান বা কাউন্সিলার কেউ আসেননি।
এই বিষয়ে পুর চেয়ারম্যান প্রদীপকুমার মুহুরি বলেন, খবর পেয়ে বিপর্যয় মোকাবিলা টিমকে জানাই। তারা গিয়ে খোঁজ চালিয়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করে। পরে দেহটিকে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। দুঃখজনক ঘটনা। বড়ডোবায় ব্রিজের দাবি উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরকে জানানো আছে।