সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
সংবাদদাতা, পতিরাম: স্ত্রী’র ১৮ ভরি সোনা ছোট ছেলেকে ব্যাঙ্কের লকারে রাখতে দিয়েছিলেন বাবা। কিন্তু স্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি জানতে পারলেন সেই ১৮ ভরি সোনা আর লকারে নেই। ব্যাঙ্কের লকারে রাখার দায়িত্ব নিয়ে সোনা আত্মসাৎ করেছে ছেলে। বিষয়টি নজরে আসতেই অসুস্থ বৃদ্ধ বাবা। উপায় না দেখে সরাসরি বালুরঘাট থানার দ্বারস্থ হয়েছেন বাবা। পুলিস তদন্ত শুরু করেছে।
পুলিস সূত্রে খবর, বালুরঘাটের ডায়েরি ফার্ম এলাকার বাসিন্দা জগন্নাথ চন্দ্র দত্ত (৭২) অবসরপ্রাপ্ত প্রাথমিক স্কুল শিক্ষক। তাঁর দুই ছেলে ও মেয়ে রয়েছেন। স্ত্রী সাধনা দত্তের প্রায় ১৮ ভরি সোনা ছিল। এক বছর আগে স্ত্রীর মৃত্যুর আগে ১৮ ভরি সোনা ব্যাঙ্কের লকারে রাখার জন্য ছোট ছেলেকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন জগন্নাথবাবু। তিনমাস আগে স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। এখন বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ জগন্নাথবাবু। তাই চিকিৎসার জন্য ওই সোনা ব্যাঙ্ক থেকে তুলে আনতে বলেন ছেলেকে। কিন্তু ছেলে সেই সোনা রাখার কথা অস্বীকার করে। যা নিয়ে শুরু হয় দ্বন্দ্ব। জগন্নাথবাবু ছেলের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। পাল্টা সে বাবার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছে বলে জানা গিয়েছে। জগন্নাথবাবু বলেন, ছেলেকে ১৮ ভরি সোনা দিয়েছিলাম। কিন্তু সেগুলি সে আত্মসাৎ করেছে। তাই থানায় অভিযোগ করেছি। অভিযুক্ত অরবিন্দ দত্তকে ফোন করা হলে তিনি রিসিভ করার পর সাংবাদিক শুনেই সুইচ অফ করে দেন। বালুরঘাট থানার পুলিস জানিয়েছে, দুই তরফেই অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ঘটনাটির তদন্ত শুরু হয়েছে।
পুলিস সূত্রে খবর, বালুরঘাটের ডায়েরি ফার্ম এলাকার বাসিন্দা জগন্নাথ চন্দ্র দত্ত (৭২) অবসরপ্রাপ্ত প্রাথমিক স্কুল শিক্ষক। তাঁর দুই ছেলে ও মেয়ে রয়েছেন। স্ত্রী সাধনা দত্তের প্রায় ১৮ ভরি সোনা ছিল। এক বছর আগে স্ত্রীর মৃত্যুর আগে ১৮ ভরি সোনা ব্যাঙ্কের লকারে রাখার জন্য ছোট ছেলেকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন জগন্নাথবাবু। তিনমাস আগে স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। এখন বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ জগন্নাথবাবু। তাই চিকিৎসার জন্য ওই সোনা ব্যাঙ্ক থেকে তুলে আনতে বলেন ছেলেকে। কিন্তু ছেলে সেই সোনা রাখার কথা অস্বীকার করে। যা নিয়ে শুরু হয় দ্বন্দ্ব। জগন্নাথবাবু ছেলের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। পাল্টা সে বাবার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছে বলে জানা গিয়েছে। জগন্নাথবাবু বলেন, ছেলেকে ১৮ ভরি সোনা দিয়েছিলাম। কিন্তু সেগুলি সে আত্মসাৎ করেছে। তাই থানায় অভিযোগ করেছি। অভিযুক্ত অরবিন্দ দত্তকে ফোন করা হলে তিনি রিসিভ করার পর সাংবাদিক শুনেই সুইচ অফ করে দেন। বালুরঘাট থানার পুলিস জানিয়েছে, দুই তরফেই অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ঘটনাটির তদন্ত শুরু হয়েছে।
