কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
অনেক ধরেই বিভিন্ন জায়গা থেকে সিআইডি অভিযোগ পাচ্ছিল যে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের সমস্ত জেলায় বেআইনি লটারির রমারমা কারবার চলছে। সকাল থেকেই এই সমস্ত লটারির দোকানে ভিড় জমাচ্ছে সাধারণ মানুষ। বেআইনি লটারির কারবারিরা লক্ষ লক্ষ টাকা রোজগার করছে। সর্বস্বান্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। জাল এই লটারির কারণে সরকারের কোটি কোটি টাকার রজস্ব ক্ষতি, হচ্ছে। সরকারকে রাজস্ব না দিয়ে, বেআইনি লটারির কারবারিরা বছরখানেকের মধ্যে বিপুল পরিমাণ টাকার মালিক হচ্ছে। নামে-বেনামে বিপুল সম্পত্তির মালিক হয়ে উঠেছে তারা। তার ভিত্তিতে গোটা রাজ্যে ১৭টি কেস রুজু করে সিআইডি। সেসব মামলাতেই বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুরু হয়ে যায় জোরদার তল্লাশি। গ্রেপ্তার হওয়া ১৭ জনের মধ্যে কয়েকজন কারবারিও রয়েছে। জানা যাচ্ছে, এক একটি জেলায় কয়েকশো জাল লটারির কাউন্টার তৈরি হয়েছে। এই বেআইনি লটারি চালাতে স্থানীয় থানার একাংশের মদত রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। আরও অভিযোগ, প্রতিমাসে তাদের কাছে ভেটও পৌঁছে যেত। দিনের পর দিন এই বেআইনি কারবার চললেও কেন ব্যবস্থা নেয়নি স্থানীয় থানা, উঠেছে সেই প্রশ্নও। যাঁরা এই কাজে মদত দিয়েছেন তাঁদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। সিআইডি সক্রিয় হওয়ার পরই বেআইনি এই লটারির কারবারিরা দোকান বন্ধ করে গা ঢাকা দিতে শুরু করেছে।