চোখের সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। কর্মস্থলে অতিরিক্ত কাজের চাপ। আর্থিক দিক শুভ। ... বিশদ
প্রথমার্ধের ১৭ মিনিটে খেলার গতির বিপরীতে এগিয়ে যায় জর্জিয়া। আত্মঘাতী গোল করেন রবিন লে নরম্যান্ডে। তখনও পর্যন্ত বিপক্ষ গোলে কোনও শট নিতে পারেনি জর্জিয়া। তাদের বল পজেশনও মাত্র ১৩ শতাংশ। স্পেন অবশ্য আতঙ্কিত হয়ে পড়েনি। বরং একের পর এক পাসে বিপক্ষ রক্ষণে হানা দিতে থাকে তারা। কিন্তু সমতা ফেরানোর পথে বাধা হয়ে ওঠেন জর্জিয়ার গোলরক্ষক জিওর্জি মামারডাশভিলি। অন্তত বার চারেক নিশ্চিত পতন রোধ করেন তিনি। স্পেনের অবিরাম আক্রমণের মুখে দুর্ভেদ্য দেখায় তাঁকে।
অবশেষে ৩৮ মিনিটে আসে সমতা। নিকো উইলিয়ামসের থেকে বল পেয়ে বক্সের মাথা থেকে জোরালো শটে ১-১ করেন রড্রি। অফসাইডের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে ‘ভার’-এর সাহায্য নেওয়া হয়। তাতেই বৈধতা পড়ে গোলে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই এগিয়ে যায় স্পেন। ৫২ মিনিটে লামিনে ইয়ামালের ফ্রি-কিক সেভ করেন মামারডাশভিলি। ফিরতি বল থেকে ভাসানো ক্রসে ফাবিয়ান রুইজের হেড ২-১ করে। ৭৫ মিনিটে আসে তৃতীয় গোল। বাঁ প্রান্ত থেকে বক্সে ঢুকে এসে জালে বল জড়ান নিকো উইলিয়ামস। ৮৩ মিনিটে চতুর্থ গোল করেন ডানি আলমো। স্পেন অবশ্য আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত। অনেক সুযোগ কাজে লাগানো যায়নি। অফসাইডের জন্য একটি গোল অবশ্য বাতিল হয়।
গ্রুপ পর্বে তিনটি ম্যাচেই জিতে শেষ ষোলোয় উঠেছিল লা রোহা-ব্রিগেড। দ্বিতীয় রাউন্ডেও পাসিং ফুটবলের জাদু প্রতিফলিত হল তাদের খেলায়। জর্জিয়ার বিরুদ্ধে আগাগোড়া আধিপত্য বজায় রেখে খেললেন মোরাতা, পেড্রিরা। এই ছন্দ কোয়ার্টার ফাইনালে ধরা রাখাই চ্যালেঞ্জ স্পেন কোচ লা ফুয়েন্তের। কোলন: ইউরোর শেষ আটে জায়গা করে নিল স্পেন। রবিবার রাতে রাউন্ড অব সিক্সটিনে তারা ৪-১ হারাল জর্জিয়াকে। পিছিয়ে পড়ার পর স্প্যানিশ আর্মাডা দিল চার গোল।
প্রথমার্ধের ১৭ মিনিটে খেলার গতির বিপরীতে এগিয়ে যায় জর্জিয়া। আত্মঘাতী গোল করেন রবিন লে নরম্যান্ডে। তখনও পর্যন্ত বিপক্ষ গোলে কোনও শট নিতে পারেনি জর্জিয়া। তাদের বল পজেশনও মাত্র ১৩ শতাংশ। স্পেন অবশ্য আতঙ্কিত হয়ে পড়েনি। বরং একের পর এক পাসে বিপক্ষ রক্ষণে হানা দিতে থাকে তারা। কিন্তু সমতা ফেরানোর পথে বাধা হয়ে ওঠেন জর্জিয়ার গোলরক্ষক জিওর্জি মামারডাশভিলি। অন্তত বার চারেক নিশ্চিত পতন রোধ করেন তিনি। স্পেনের অবিরাম আক্রমণের মুখে দুর্ভেদ্য দেখায় তাঁকে।
অবশেষে ৩৮ মিনিটে আসে সমতা। নিকো উইলিয়ামসের থেকে বল পেয়ে বক্সের মাথা থেকে জোরালো শটে ১-১ করেন রড্রি। অফসাইডের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে ‘ভার’-এর সাহায্য নেওয়া হয়। তাতেই বৈধতা পড়ে গোলে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই এগিয়ে যায় স্পেন। ৫২ মিনিটে লামিনে ইয়ামালের ফ্রি-কিক সেভ করেন মামারডাশভিলি। ফিরতি বল থেকে ভাসানো ক্রসে ফাবিয়ান রুইজের হেড ২-১ করে। ৭৫ মিনিটে আসে তৃতীয় গোল। বাঁ প্রান্ত থেকে বক্সে ঢুকে এসে জালে বল জড়ান নিকো উইলিয়ামস। ৮৩ মিনিটে চতুর্থ গোল করেন ডানি আলমো। স্পেন অবশ্য আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত। অনেক সুযোগ কাজে লাগানো যায়নি। অফসাইডের জন্য একটি গোল অবশ্য বাতিল হয়।
গ্রুপ পর্বে তিনটি ম্যাচেই জিতে শেষ ষোলোয় উঠেছিল লা রোহা-ব্রিগেড। দ্বিতীয় রাউন্ডেও পাসিং ফুটবলের জাদু প্রতিফলিত হল তাদের খেলায়। জর্জিয়ার বিরুদ্ধে আগাগোড়া আধিপত্য বজায় রেখে খেললেন মোরাতা, পেড্রিরা। এই ছন্দ কোয়ার্টার ফাইনালে ধরা রাখাই চ্যালেঞ্জ স্পেন কোচ লা ফুয়েন্তের। কোলন: ইউরোর শেষ আটে জায়গা করে নিল স্পেন। রবিবার রাতে রাউন্ড অব সিক্সটিনে তারা ৪-১ হারাল জর্জিয়াকে। পিছিয়ে পড়ার পর স্প্যানিশ আর্মাডা দিল চার গোল।
প্রথমার্ধের ১৭ মিনিটে খেলার গতির বিপরীতে এগিয়ে যায় জর্জিয়া। আত্মঘাতী গোল করেন রবিন লে নরম্যান্ডে। তখনও পর্যন্ত বিপক্ষ গোলে কোনও শট নিতে পারেনি জর্জিয়া। তাদের বল পজেশনও মাত্র ১৩ শতাংশ। স্পেন অবশ্য আতঙ্কিত হয়ে পড়েনি। বরং একের পর এক পাসে বিপক্ষ রক্ষণে হানা দিতে থাকে তারা। কিন্তু সমতা ফেরানোর পথে বাধা হয়ে ওঠেন জর্জিয়ার গোলরক্ষক জিওর্জি মামারডাশভিলি। অন্তত বার চারেক নিশ্চিত পতন রোধ করেন তিনি। স্পেনের অবিরাম আক্রমণের মুখে দুর্ভেদ্য দেখায় তাঁকে।
অবশেষে ৩৮ মিনিটে আসে সমতা। নিকো উইলিয়ামসের থেকে বল পেয়ে বক্সের মাথা থেকে জোরালো শটে ১-১ করেন রড্রি। অফসাইডের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে ‘ভার’-এর সাহায্য নেওয়া হয়। তাতেই বৈধতা পড়ে গোলে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই এগিয়ে যায় স্পেন। ৫২ মিনিটে লামিনে ইয়ামালের ফ্রি-কিক সেভ করেন মামারডাশভিলি। ফিরতি বল থেকে ভাসানো ক্রসে ফাবিয়ান রুইজের হেড ২-১ করে। ৭৫ মিনিটে আসে তৃতীয় গোল। বাঁ প্রান্ত থেকে বক্সে ঢুকে এসে জালে বল জড়ান নিকো উইলিয়ামস। ৮৩ মিনিটে চতুর্থ গোল করেন ডানি আলমো। স্পেন অবশ্য আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত। অনেক সুযোগ কাজে লাগানো যায়নি। অফসাইডের জন্য একটি গোল অবশ্য বাতিল হয়।
গ্রুপ পর্বে তিনটি ম্যাচেই জিতে শেষ ষোলোয় উঠেছিল লা রোহা-ব্রিগেড। দ্বিতীয় রাউন্ডেও পাসিং ফুটবলের জাদু প্রতিফলিত হল তাদের খেলায়। জর্জিয়ার বিরুদ্ধে আগাগোড়া আধিপত্য বজায় রেখে খেললেন মোরাতা, পেড্রিরা। এই ছন্দ কোয়ার্টার ফাইনালে ধরা রাখাই চ্যালেঞ্জ স্পেন কোচ লা ফুয়েন্তের। কোলন: ইউরোর শেষ আটে জায়গা করে নিল স্পেন। রবিবার রাতে রাউন্ড অব সিক্সটিনে তারা ৪-১ হারাল জর্জিয়াকে। পিছিয়ে পড়ার পর স্প্যানিশ আর্মাডা দিল চার গোল।
প্রথমার্ধের ১৭ মিনিটে খেলার গতির বিপরীতে এগিয়ে যায় জর্জিয়া। আত্মঘাতী গোল করেন রবিন লে নরম্যান্ডে। তখনও পর্যন্ত বিপক্ষ গোলে কোনও শট নিতে পারেনি জর্জিয়া। তাদের বল পজেশনও মাত্র ১৩ শতাংশ। স্পেন অবশ্য আতঙ্কিত হয়ে পড়েনি। বরং একের পর এক পাসে বিপক্ষ রক্ষণে হানা দিতে থাকে তারা। কিন্তু সমতা ফেরানোর পথে বাধা হয়ে ওঠেন জর্জিয়ার গোলরক্ষক জিওর্জি মামারডাশভিলি। অন্তত বার চারেক নিশ্চিত পতন রোধ করেন তিনি। স্পেনের অবিরাম আক্রমণের মুখে দুর্ভেদ্য দেখায় তাঁকে।
অবশেষে ৩৮ মিনিটে আসে সমতা। নিকো উইলিয়ামসের থেকে বল পেয়ে বক্সের মাথা থেকে জোরালো শটে ১-১ করেন রড্রি। অফসাইডের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে ‘ভার’-এর সাহায্য নেওয়া হয়। তাতেই বৈধতা পড়ে গোলে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই এগিয়ে যায় স্পেন। ৫২ মিনিটে লামিনে ইয়ামালের ফ্রি-কিক সেভ করেন মামারডাশভিলি। ফিরতি বল থেকে ভাসানো ক্রসে ফাবিয়ান রুইজের হেড ২-১ করে। ৭৫ মিনিটে আসে তৃতীয় গোল। বাঁ প্রান্ত থেকে বক্সে ঢুকে এসে জালে বল জড়ান নিকো উইলিয়ামস। ৮৩ মিনিটে চতুর্থ গোল করেন ডানি আলমো। স্পেন অবশ্য আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত। অনেক সুযোগ কাজে লাগানো যায়নি। অফসাইডের জন্য একটি গোল অবশ্য বাতিল হয়।
গ্রুপ পর্বে তিনটি ম্যাচেই জিতে শেষ ষোলোয় উঠেছিল লা রোহা-ব্রিগেড। দ্বিতীয় রাউন্ডেও পাসিং ফুটবলের জাদু প্রতিফলিত হল তাদের খেলায়। জর্জিয়ার বিরুদ্ধে আগাগোড়া আধিপত্য বজায় রেখে খেললেন মোরাতা, পেড্রিরা। এই ছন্দ কোয়ার্টার ফাইনালে ধরা রাখাই চ্যালেঞ্জ স্পেন কোচ লা ফুয়েন্তের।