শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
গত ছয়দিনে বহু বাড়ি তলিয়ে গিয়েছে। শয়ে শয়ে বসতবাড়ি নদীগর্ভে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। নদীগর্ভে তলিয়ে যাচ্ছে শয়ে শয়ে বিঘা আবাদি জমি। ভাসারামটোলার গোপাল রবিদাস বলেন, বাড়ির সব আসবাবপত্র নিয়ে উঁচু জায়গায় আশ্রয় নিয়েছি। কীভাবে দিন কাটবে জানি না। ত্রাণের ত্রিপল দেওয়া হয়েছে এদিন। শুকনো খাবার দেওয়া হলে ভালো হত। রতুয়া ১ পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ আতাউর রহমান বলেন, শুধু ত্রাণের ত্রিপল এসে পৌঁছেছে। পরিস্থিতি ভালো নেই। শুকনো খাবারের জন্য আবেদন রেখেছি প্রশাসনের কাছে। চাঁচলের মহকুমাশাসক শৌভিক মুখোপাধ্যায় বলেন, ভাঙন কবলিতরা যাতে বিপদে না পড়েন সেজন্য সিভিল ডিফেন্সের কর্মীদের মোতায়েন করা হয়েছে। তাঁরা নৌকা নিয়ে এলাকায় থাকবেন। শুকনো খাবার দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।