উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, স্বাধীনতার পর থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে সরকারি সমস্ত সম্পদগুলো অগোছালো অবস্থায় পড়ে রয়েছে। পোর্টালে আপলোড হলে, পঞ্চায়েত দপ্তরের কোথাও কোন সম্পত্তি আছে জানা গেলে তা বেদখল হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে। ক্ষমতার অপব্যবহার করে সম্পত্তির দখল অনেকটা রোধও করা যাবে। কম্পিউটারে এক ক্লিকে সমস্ত তথ্য হাতের মুঠোতে উঠে আসবে। জানা গিয়েছে, বিএলআরও, সেচ, পূর্ত, কৃষি সহ ত্রিস্তরীয় ব্যবস্থাপনায় যা সম্পত্তি রয়েছে সমস্ত কিছু এই পোর্টালে তোলা হবে। জমি, পুকুর, ব্রিজ, কালভার্ট, বাড়ি, বাজার, রাস্তা, সজল ধারা, ঘাট, কমিউনিটি টয়লেট, কঠিন ব্যবস্থাপনা বর্জ্য, কমিউনিটি হল সহ একাধিক পঞ্চায়েতের একাধিক সম্পত্তি পড়ে আছে। এই সম্পত্তিগুলি আপলোড করা হবে। এক্ষেত্রে সম্পদের দাগ মৌজা অক্ষাংশে দ্রাঘিমা ধরে ছবি তুলে পোর্টালে আপলোড করতে হবে। ইতিমধ্যে পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, নদীয়ায় গ্রামীণ এলাকায় ১ হাজার সম্পত্তি আপলোড করা হয়ে গিয়েছে। ব্লকের এক প্রশাসনিক কর্তা বলেন, পঞ্চায়েতে রেজিস্ট্রেশন থাকা সম্পত্তি ও বিএলআরও থেকে সংগ্রহ করা তথ্য নিয়ে জিও লোকেশন দিয়ে সম্পত্তি পোর্টালে আপলোড করা হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে অতিরিক্ত জেলাশাসক (জিলা পরিষদ) অনুপ দত্ত বলেন, পঞ্চায়েত, সমিতি, জেলা পরিষদের যা সম্পত্তি আছে তা ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে আপডেট করে দিতে হবে। এ নিয়ে সোমবারও মিটিং হয়েছে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতিদের সঙ্গে বিডিওদের মধ্যে। ত্রিস্তরীয় ব্যবস্থায় যা সম্পত্তি বা সরকারি জায়গা আছে সেগুলোকে নির্দ্দিষ্ট পোর্টালের মধ্যে আনার মাধ্যমে একটা ডেটা ব্যাঙ্ক তৈরি করা। যাতে ভবিষ্যতে কোনও সরকারি প্রকল্প সহজে করা যায়।