কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, ঝাড়গ্রাম: মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর অবশেষে টনক নড়ল ঝাড়গ্রাম পুরসভার। তড়িঘড়ি জবরদখল মুক্ত করতে শহরে রাস্তায় নামল পুর কর্তৃপক্ষ। এদিন স্টেশন চত্বরে পরিদর্শনে যান পুরসভার চেয়ারম্যান কবিতা ঘোষ, বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলার ও প্রশাসনের আধিকারিকরা। তাঁরা ফুটপাতে বসা বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন। প্রসঙ্গত, স্টেশন চত্বরে জবর দখল হয়ে যাওয়ায় সমস্যায় পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে। জবরদখল সরাতে প্রতিদিন দু’ঘণ্টা করে বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করবে পুরসভা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, পুরসভা এলাকায় ব্যাপক পরিমাণে জবরদখল দেখা যায়। এর ফলে সাধারণ মানুষকে সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়। দুর্ঘটনা যেন নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠেছিল। এতদিন এনিয়ে বারবার অভিযোগ জানালেও কোনও লাভ হয়নি। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ঝাড়গ্রাম শহরের সুভাষ পার্ক থেকে পাঁচ মাথার মোড়ে যাওয়ার রাস্তার বেশিভাগ দখল হয়ে গিয়েছে। রাস্তার দু’ধারে জবরদখল করেছেন অসংখ্য ফলের ব্যবসায়ী। এর ফলে রাস্তা সরু হয়ে যাওয়ায় ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। এই রাস্তা দিয়েই ঝাড়গ্রাম স্টেশন, ঝাড়গ্রাম কোর্টে যাতায়াত করে অসংখ্য মানুষ।
এদিন পুরসভার চেয়ারম্যান বলেন, প্রতিদিন অভিযান চালানো হবে। জবরদখল বরদাস্ত করা হবে না।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, পুরসভা এলাকায় ব্যাপক পরিমাণে জবরদখল দেখা যায়। এর ফলে সাধারণ মানুষকে সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়। দুর্ঘটনা যেন নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠেছিল। এতদিন এনিয়ে বারবার অভিযোগ জানালেও কোনও লাভ হয়নি। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ঝাড়গ্রাম শহরের সুভাষ পার্ক থেকে পাঁচ মাথার মোড়ে যাওয়ার রাস্তার বেশিভাগ দখল হয়ে গিয়েছে। রাস্তার দু’ধারে জবরদখল করেছেন অসংখ্য ফলের ব্যবসায়ী। এর ফলে রাস্তা সরু হয়ে যাওয়ায় ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। এই রাস্তা দিয়েই ঝাড়গ্রাম স্টেশন, ঝাড়গ্রাম কোর্টে যাতায়াত করে অসংখ্য মানুষ।
এদিন পুরসভার চেয়ারম্যান বলেন, প্রতিদিন অভিযান চালানো হবে। জবরদখল বরদাস্ত করা হবে না।
