গৃহে বা বাইরে পড়ে গিয়ে দেহে আঘাত বা অস্থিভঙ্গ হতে পারে। কাজকর্মে মনোযোগের অভাব। ... বিশদ
রাজনৈতিক মহলের আলোচনায় উঠে আসছে, বামরা কোন দলের ভোট কেটেছে তার উপর নির্ভর করবে এই কেন্দ্রে কে এগিয়ে থাকবে। গত নির্বাচনে বামের ভোট রামে গিয়েছিল। এবার সেই ভোট যদি বামে ফিরে আসে তবে কিছুটা হলেও এই কেন্দ্রে এগিয়ে থাকবে তৃণমূল কংগ্রেস। তেহট্ট-১ ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সুকুমার মণ্ডল আত্মবিশ্বাসী স্বরে বলেন, আমরা ভোটের পর তেহট্ট বিধানসভার বুথ ধরে ধরে সমীক্ষা করেছি। সেই সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে জেনেছি যে, আমাদের ভোট ভালো হয়েছে। সেই হিসেব অনুসারে আমাদের প্রার্থী মহুয়া মৈত্র তেহট্ট বিধানসভা থেকে খুব কম হলেও ১২ থেকে ১৩ হাজার ভোটে এগিয়ে থাকবেন।
তৃণমূলের এই দাবিকে দিবাস্বপ্ন বলে কটাক্ষ করেন বিজেপির জেলা মুখপাত্র সন্দীপ মজুমদার। তিনি বলেন, তৃণমূল তেহট্ট বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে দিবাস্বপ্ন দেখছে। এই বিধানসভায় ২০১৯ সালে আমরা দু’ হাজারের বেশি ভোটে এগিয়ে ছিলাম। এবার সেটা কুড়ি হাজার হবে। মানুষ দু’ হাত ভরে আমাদের ভোট দিয়েছেন। তাই এই কেন্দ্রে আমাদের প্রার্থী এগিয়ে থাকবেন।
সিপিএমের তেহট্ট দক্ষিণ এরিয়া কমিটির সম্পাদক সুবোধ বিশ্বাস বলেন, তৃণমূল ও বিজেপি যে একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ, এটা মানুষ বুঝে গিয়েছে। তাই মানুষ এঁদের বিকল্প হিসেবে বামেদের বেছে নিয়েছে। এই কেন্দ্রে আমাদের ভোট আমাদের দিকে ফিরে তো এসেছেই, সেই সঙ্গে অন্য দলের ভোটও এসেছে। তাই এই কেন্দ্রে মানুষ আমাদের বেছে নিয়েছে। যদিও সব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে জুন মাসের চার তারিখ। ততদিন আলোচনা চলতেই থাকবে।