সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
তৃণমূল কেন এই দু’টি পঞ্চায়েতে অনাস্থা এনেছে, সে ব্যাপারে কোনও মন্তব্য করতে চাননি ব্লক সভাপতি অমল পণ্ডা। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অধিকাংশ সদস্য তাঁদের মানতে চাইছেন না বলেই এই পদক্ষেপ। আরও একটি পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনার তোড়জোড়ও শুরু হয়ে গিয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত পঞ্চায়েত ভোটে বলপাই পঞ্চায়েতে তৃণমূল ৯টি, নির্দল চারটি, বিজেপি ও কংগ্রেস একটি করে আসনে জয়ী হয়। ন’জন সদস্যের সমর্থন পেয়ে প্রধান হন তৃণমূলের প্রতিমা প্রামাণিক। তিনি বিধানসভা ভোটে বিজেপির প্রার্থী অমূল্য মাইতির বোন। তাঁর বিরুদ্ধে তৃণমূলেরই সমস্ত সদস্য অনাস্থা প্রস্তাব জমা দিয়েছেন। প্রধান বলেন, কেন অনাস্থা আনা হল, আমি কিছুই বুঝতে পারছি না। আমি প্রথম থেকেই তৃণমূলের সঙ্গে আছি। বিধানসভা ভোটের পরও দলের ডাকা বৈঠকে আমি যোগ দিয়েছি।
দেভোগ পঞ্চায়েতে তৃণমূল ১২, নির্দল পাঁচ ও বিজেপি একটি আসনে জয়ী হয়েছিল। নির্দল প্রার্থী সোনিয়া মাণ্ডি প্রধান ও তৃণমূলের সনাতন দিত্য উপপ্রধান নির্বাচিত হন। পরে উপপ্রধান পদত্যাগ করেন। তৃণমূলের ১১ জন সদস্য প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব জমা দিয়েছেন। তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, সুকুমার সিংকে প্রধান করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।