কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
খাদ্য সুরক্ষা দপ্তর ও স্বাস্থ্যদপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে বিরিয়ানির দোকানগুলিতে অভিযানে গিয়ে কার্যত চক্ষু চড়কগাছ পুরসভার চেয়ারম্যান গৌরীশঙ্কর মাহেশ্বরীর। বিরিয়ানির মাংস পচে গিয়েছে। সেই মাংস দেওয়া হচ্ছে প্যাকেটে ভরে। আবার আগের রাতের বাসি বিরিয়ানি গরম করে প্যাকেটে ভরা হচ্ছিল। এমন কয়েকটি দোকান চিহ্নিত হওয়ায় চেয়ারম্যান তা বন্ধ করে দেওয়া নির্দেশ দেন। বৈধ কাগজপত্র আর খাদ্য সুরক্ষা দপ্তরের অনুমতি না পাওয়া পর্যন্ত সেসব দোকান খুলতে দেওয়া হবে বলে চেয়ারম্যান হুঙ্কার দেন। পুরসভার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ। বাসি-পচা মাংস, অস্বাস্থ্যকর বিরিয়ানি বিক্রির ব্যাপারে সরব হন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহও।
উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী বলেন, যে পরিবেশে বিরিয়ানি রান্না হচ্ছে তা অধিকাংশ ক্ষেত্রে সুরক্ষিত নয়। ফুড সেফটি লাইসেন্স ছাড়াই চলছে অধিকাংশ দোকান। পুরসভার উচিত সব বিরিয়ানির দোকান বন্ধ করে দেওয়া। খাদ্যের গুণাগুণ পরীক্ষা করার পরেই খুলতে দেওয়া উচিত দোকানগুলি। পুর চেয়ারম্যান গৌরীশঙ্কর মাহেশ্বরী বলেন, শহরের একাধিক রেস্তরাঁ সহ বিরিয়ানির দোকানের খাবারের গুণমান নিয়ে অভিযোগ এসেছিল। শহরজুড়ে তাই অভিযানে নেমেছি আমরা। বাসি মাংস ব্যবহারের প্রমাণ মিলেছে। এসব চলতে পারে না।