গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
বালি, পাথর ফেলে রাস্তা এবং নিকাশি নালা আটকে নির্মাণ কাজ করার বিরুদ্ধে এরআগে অভিযান চালিয়েছিল পুরসভা। বাজেয়াপ্ত করা হয় বালি- পাথর। কিন্তু তারপরেও যে কাজ হয়নি তা শহরের অরবিন্দনগর, নিউটাউন পাড়া, তরুণ দল, নিউ সার্কুলার রোড সহ একাধিক এলাকা ঘুরলেই নজরে পড়বে। কিছু স্থানে তো দীর্ঘদিন ধরে রাস্তা আটকে রাখা হয়েছে। রাস্তায় বালি, পাথর, সিমেন্ট রেখে চলছে ঢালাইয়ের কাজ। শহরের বাসিন্দা নিমাই রায় বলেন, শুধুমাত্র ব্যক্তিগত নির্মাণ নয়, কিছু ক্ষেত্রে সরকারি কাজেও এই ঘটনা ঘটছে। যার ফলে দুর্ঘটনা ঘটছে। অবিলম্বে পুরসভাকে অভিযানে নামা উচিত।
পুরসভার বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের অম্লান মুন্সি বলেন, বর্ষার আগে পুরসভা এলাকায় ছোট-বড় সমস্ত নিকাশি নালা সাফাই অভিযান শুরু করা হয়েছে। এর পরেও যদি নালার উপরে বালি, পাথর ফেলে রাখা হয় তাহলে জলের স্বাভাবিক গতি বিঘ্ন হবে। নিকাশি নালায় জল আটকে থাকলে ফের শহরের বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে।
পুরসভার চেয়ারপার্সন পাপিয়া পাল বলেন, এর আগে বহুবার সতর্ক করা হয়েছে। এবার পুরসভা বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে এই বিষয়ে সার্ভে করবে। রাস্তা এবং নিকাশি নালার উপরে বালি, পাথর থাকলেই তা বাজেয়াপ্ত করা হবে।