উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
পদপিষ্টের এই ঘটনায় পুলিস ও প্রশাসনের কর্তাদের যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারের কাজ চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। কিন্তু সব কিছু ছাপিয়ে প্রশ্ন উঠছে, কে এই ভোলেবাবা? জানা যাচ্ছে, স্বঘোষিত এই ধর্মগুরু আদতে এটাওয়া জেলার পাতিয়ালি তেহসিলের বাহাদুর গ্রামের বাসিন্দা। ভোলেবাবা একদা ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর (আইবি) কর্মী ছিলেন দাবি। ২৬ বছর আগে সরকারি চাকরি ছেড়ে ধর্মীয় উপদেশ দিতে শুরু করেন ভোলেবাবা। আজ দেশজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে তাঁর লক্ষ লক্ষ ভক্ত। বাবাজির ভক্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি পশ্চিম উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, হরিয়ানা, রাজস্থান ও দিল্লিতে। তবে সাম্প্রতিক সময়ের অন্যান্য স্বঘোষিত ধর্মীয়গুরুদের মতো সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা মেলে না ভোলেবাবার। কোনও সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে তাঁর কোনও অ্যাকাউন্ট নেই। ভক্তদের দাবি, তৃণমূল স্তরে বাবাজির ব্যাপক প্রভাব। প্রতি মঙ্গলবার উত্তরপ্রদেশের আলিগড়ে অনুষ্ঠান করেন ভোলেবাবা। ভিড় জমান অগণিত মানুষ। ভক্তদের খাবার সহ প্রয়োজনীয় সব কিছুর ব্যবস্থা করেন স্বেচ্ছাসেবকরা। কোভিড-কালে বিধিনিষেধ জারি থাকা সত্ত্বেও একের পর এক জমায়েত করে প্রথম নজরে এসেছিলেন ভোলেবাবা। আর এদিন হাতরাসে ঘটে গেল শতাধিক মানুষের প্রাণহানির এই ঘটনা।