কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
১৮ জুন চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে মৃত্যু হয় ফরিদের। মামু ভাঞ্জা এলাকার এই ঘটনায় ইতিমধ্যে সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ছ’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারপরই রাহুল মিত্তল নামে এক অভিযুক্তর মা শনিবার ফরিদ সহ একাধিক যুবকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। ওই মহিলার অভিযোগ, ১৮ জুন তাঁর বাড়িতে ঢুকেছিল ফরিদ। মূল্যবান জিনিসপত্র লুটের পাশাপাশি তাঁর শ্লীলতাহানির চেষ্টাও করা হয় বলে মহিলার অভিযোগ। ফরিদ ছাড়াও সলমান, মহম্মদ জাকি এবং আরও ছ’জনের নাম উল্লেখ করেন তিনি। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে ফরিদ সহ বাকিদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় দায়ের করা হয়েছে মামলা। এবিষয়ে সার্কল অফিসার রাকেশ কুমার সিসোদিয়া বলেন, ‘সম্প্রতি এই ঘটনা নিয়ে একাধিক তথ্য সামনে এসেছে। তার ভিত্তিতে ন’জন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ডাকাতির অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
ওই মহিলার দাবি,১৮ জুন ফরিদকে ধাওয়া করেছিলেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। পালাতে গিয়ে ভারসাম্য হারিয়ে সিঁড়ি থেকে পড়ে যায় ওই যুবক। তাতেই তার মৃত্যু হয়। লক্ষ্মীর এই অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছে ফরিদের পরিবার। অভিযোগে তাঁরা জানিয়েছেন, ঘটনার দিন কাজ সেরে বাড়ি ফিরছিল ওই যুবক। তখনই চোর সন্দেহে তাকে মারধর করে স্থানীয়রা। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা ফরিদকে মৃত ঘোষণা করেন।