কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
২০১৯ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হওয়ার পরে জননায়ক জনতা পার্টির (জেজেপি) সঙ্গে জোট গঠন করেছিল। সেই সময় উপ মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন দুষ্যন্ত চৌতালা। পরে লোকসভা ভোটের মুখে সাইনি মুখ্যমন্ত্রী হতেই আসন ভাগাভাগি নিয়ে মতবিরোধের জেরে ভেস্তে যায় সেই জোট। এই পরিস্থিতিতে গত শনিবার পঞ্চকুলায় রাজ্য বিজেপির বৈঠকের পর উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে অমিত শাহ বলেন, ‘আমরা কোনও জোটে যাব না। এই বিষয়ে মন থেকে যাবতীয় সন্দেহ মুছে ফেলুন। আমাদের কোনও সাহায্যের দরকার নেই। আমরা একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গড়ব। আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও নায়েব সিং সাইনির নেতৃত্বে হরিয়ানাবাসীর আস্থা জিতব।’
হরিয়ানায় গত ১০ বছর ধরে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। তাই বর্তমানে রাজ্যে প্রতিষ্ঠান-বিরোধী হাওয়া প্রবল। সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি খারাপ ফল চিন্তা আরও বাড়িয়েছে। অন্যদিকে, কংগ্রেস রাজ্যে ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে উঠছে। পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে চৌতালার দল কংগ্রেসের কাছাকাছি আসার চেষ্টা করছে। প্রদেশ কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছেন জেজেপি নেতারা। ইতিমধ্যেই জেজেপি জানিয়েছে, হরিয়ানায় রাজ্যসভার নির্বাচনে কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি, ক্রীড়াবিদদের মধ্যে থেকে কাউকে প্রার্থী করলে সমর্থন জানাতে তাঁরা প্রস্তুত।