গৃহে বা বাইরে পড়ে গিয়ে দেহে আঘাত বা অস্থিভঙ্গ হতে পারে। কাজকর্মে মনোযোগের অভাব। ... বিশদ
এরইমধ্যে জানা গিয়েছে, নিহত আধিকারিকের স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছে। সেনা পরিবারের সদস্য অনিল (৪৬) কুড়ি বছরেরও বেশি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ছিলেন। তাঁর ভাই বিশাল বায়ুসেনার গ্রুপ ক্যাপ্টেন। এছাড়া তুতো ভাই অময় রয়েছেন সেনাবাহিনীতে এবং শ্যালক প্রশান্ত কারদে বায়ুসেনার অবসরপ্রাপ্ত ইউং কমান্ডার। নাগপুরের বাসিন্দা অনিল সোমালওয়ার জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক। এরপর ইন্দোরের দেবী অহল্যা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিনিয়র ডিফেন্স ম্যানেজমেন্টে ডিপ্লোমা করেন। ১৯৯৮ সালে তিনি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। কাশ্মীরে জেএকে রাইফেলসের ১১ নম্বর ব্যাটালিয়নের কমান্ডার থেকে শুরু করে বাহিনীর নানা পদে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামলেছেন অনিল। একসময় সিয়াচেনের দুর্গম পরিবেশেও নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করেছেন কর্নেল অনিল কালে। মাত্র পাঁচ-ছ’সপ্তাহ আগেই তিনি রাষ্ট্রসঙ্ঘের সিকিওরিটি কো-অর্ডিনেশন অফিসার পদে যোগ দিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে।