চোখের সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। কর্মস্থলে অতিরিক্ত কাজের চাপ। আর্থিক দিক শুভ। ... বিশদ
এদিকে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে শিল্পমহলের ব্যাঙ্ক লোন। বৃহৎ কর্পোরেট সংস্থার মোট ব্যাঙ্ক ঋণের পরিমাণ ২৭ লক্ষ কোটি টাকা স্পর্শ করেছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গত বছর থেকেই লোন দেওয়ার উপর কড়াকড়ি আরোপ করেছিল। দেখা যাচ্ছে যে লোন সবথেকে বেশি নেয় আম জনতা, সেই পার্সোনাল লোনের পরিমাণই কমেছে। অথচ বৃহৎ ও মাঝারি শিল্পসংস্থার মোট নেওয়া ঋণের প্রবণতা এবং পরিমাণ কিছুই কমেনি। বরং, ৮ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে। অর্থাৎ যাঁরা লোন নিয়ে পরিশোধ করে, তাঁদের উপরই চাপ দিচ্ছে ব্যাঙ্ক। আর ঋণ শোধ না করে বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার সবথেকে বেশি অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে, সেই বৃহৎ শিল্পমহলের ঋণের পরিমাণ যথারীতি বেড়েই চলেছে।
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, আপাতত সবথেকে বেশি জোর দেওয়া হবে নন ব্যাঙ্কিং ফিনান্স কোম্পানিগুলি থেকে লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আরোপে। গৃহঋণ অথবা মর্টগেজ, প্রতিটি ক্ষেত্রে এই নন ব্যাঙ্কিং আর্থিক সংস্থা থেকে উচ্চ সুদে ঋণ নেওয়ার প্রবণতা কমানোই উদ্দেশ্য।