কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই সল্টলেকে সরকারি জমি জবরদখল করা নিয়ে তোপ দেগেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। পরদিনই প্রাণী সম্পদ ভবনের উল্টোদিকের জবরদখল সরানো হয়েছে। বাসিন্দাদের দাবি, এই অভিযোগ পাওয়ার পরই পুলিসও দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে। কারণ সল্টলেকের সমস্ত জায়গার খবর রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে। নবান্নের বৈঠক থেকে তিনি তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। এমনকী টাকার বিনিময়ে সল্টলেকে যে লোক বসানো হচ্ছে সেই অভিযোগও তুলেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সল্টলেকের সুকান্তপল্লি সংলগ্ন নবপল্লি এলাকায় একটি সরকারি জমি রয়েছে। সেখানেই ওই গাছটি ছিল। কিছুদিন আগে ওই গাছটি কেটে ফেলা হয়। এই এলাকাটি বিধাননগর পুরসভার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত। ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলার জয়দেব নস্কর বিষয়টি নিয়ে বিধাননগর দক্ষিণ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। তার ভিত্তিতে পুলিস ব্যবস্থা নেয়। গাছ কাটার ঘটনায় পুলিস দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ায় এলাকার বাসিন্দারাও খুশি। প্রসঙ্গত সল্টলেকে বহু সরকারি প্লট ফাঁকা রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সেগুলি নানা কৌশলে দখল করার চেষ্টা চলছে। বিধাননগর পুরসভার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার জয়দেব নস্কর বলেন, সরকারি জমির উপর ওই বড় গাছটি ছিল। আমরা জানতে পারি, ওই জমিতে প্রোমোটিংয়ের চেষ্টা চলছিল। এমনকী গাছ কেটে ভিত পুজো পর্যন্ত হয়ে গিয়েছিল। তাই আমরা বিষয়টি পুলিসকে জানাই। পুলিস আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছে। একজন গ্রেপ্তার হয়েছে শুনেছি। আমরা চাই, বাকিরাও গ্রেপ্তার হোক। পুলিস জানিয়েছে, লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। তার ভিত্তিতেই একজন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।