কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
এদিনের বৈঠকে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পুরসভার নিকাশি বিভাগের মেয়র পারিষদ তারক সিং, পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তরের প্রধান সচিব বিনোদ কুমার, অতিরিক্ত মুখ্যসচিব(সেচ দপ্তর) প্রভাত মিশ্র, পুর কমিশনার ধবল জৈন সহ সংশ্লিষ্ট পক্ষের আধিকারিকরা। কয়েক সপ্তাহ আগে শহরের বিভিন্ন নিকাশি খাল ঘুরে সমীক্ষা করেছিলেন তারক সিং। সেই ছবি সহ সব তথ্য তিনি বৈঠকে তুলে ধরেন।
সেচদপ্তরের আধিকারিকদের দেখান, কোন কোন খালে মাটি তোলার প্রয়োজন। চড়িয়াল ও চৈবাগায় নতুন নিকাশি পাম্পিং স্টেশন তৈরির প্রয়োজনীয়তার কথাও আলোচনায় উঠে আসে। বিশেষ করে বেলেঘাটা সার্কুলার ক্যানেল, সিপিটি ক্যানেল, চড়িয়াল ও মণিখালের বেশ কয়েকটি অংশে দখলদারি রয়েছে। সেখান থেকে দখলদার কীভাবে সরানো হবে, তা নিয়েও কথা হয়। ইতিমধ্যেই বেলেঘাটা ও গ্যালিফ স্ট্রিটে খালপাড় দখল করে, কত বসতি রয়েছে, তার সমীক্ষা করেছে প্রশাসন। পরে সাংবাদিক বৈঠকে মেয়র বলেন, বেলেঘাটা, বেগর খালে পলি কেটে সরানোর কাজ করা যাচ্ছে না। দখলদার রয়েছে। কথা বলে কাজ করতে হবে। খালপাড়ে যেখানে জায়গা খালি রয়েছে, সেখানে অনেকাংশে পাকা রাস্তার ধারে কাঁচা অংশ রয়েছে। কর্দমাক্ত অবস্থা হয়ে থাকে। সেখানেও রাস্তা পাকা করা হবে। তাহলে ড্রেজিং করে পলি তোলা সহজ হবে। খালপাড়ের অনেক ব্যবসায়ীর গ্যারাজ, গুদাম রয়েছে। পাড় বরাবর গাড়ি পার্ক করা হয়। সেগুলি চলবে না। তাঁদের বিকল্প ব্যবস্থা করতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কাছাকাছি কোথায় জায়গা পাওয়া যায়, দেখা হচ্ছে।