কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
হাড়োয়া বিধানসভার এলাকার বাসিন্দা এ কে এম ফারহাদ। তিনি উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ। হঠাৎ করেই সোমবার হাড়োয়া বিধানসভার শাসন, কীর্তিপুর, কৃষ্ণমাটি সহ বিভিন্ন এলাকায় বিতর্কিত লিফলেটগুলি রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। কোথাও আবার সেগুলি দেওয়ালে সাঁটাও ছিল। গরিব মানুষকে পাট্টা পাইয়ে দেওয়ার নাম করে ফারহাদকে টাকা তোলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে সেখানে। শুধু তাই নয়, সরকারি চাকরি দেওয়ার নাম করে তিনি টাকা তুলেছেন বলেও দাবি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ফারহাদ বলেন, কারও যদি সৎ সাহস থাকে, তাহলে সে আমার সামনে এসে এই অভিযোগের প্রমাণ দিক। সবটাই বিরোধীদের চক্রান্ত। আমি হাড়োয়া বিধানসভার বাসিন্দা। আর হাড়োয়া বিধানসভায় উপনির্বাচন হবে শীঘ্রই। তার আগেই আমার ভাবমূর্তি নষ্ট করতে কিছু লোক এই ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে। আমি থানায় ও দলের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি। এ নিয়ে কীর্তিপুর ১ অঞ্চল তৃণমূলের সভাপতি মান্নান আলি বলেন, সবটাই চক্রান্ত। বিরোধীরা পায়ের তলার মাটি না পেয়ে এইসব করছে।