গৃহে বা বাইরে পড়ে গিয়ে দেহে আঘাত বা অস্থিভঙ্গ হতে পারে। কাজকর্মে মনোযোগের অভাব। ... বিশদ
অভিযোগ, গোপালবাবুর স্ত্রীর সঙ্গে গোসাবা পঞ্চায়েত সমিতির ওই সদস্যের অবৈধ সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। এই নিয়ে প্রায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে গোলমাল লেগেই ছিল। বুধবার রাতে ছেলের উপস্থিতিতে দু’জনের মধ্যে ব্যাপক ঝামেলা হয়। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে হাতাহাতি পর্যন্ত হয়েছে বলেও এলাকাবাসীরা জানিয়েছেন। এরপর রাতেই বাড়ি ছেড়ে চলে যান স্ত্রী ও ছেলে। এদিন সকালে প্রতিবেশীরা দেখেন, বাড়ির অদূরে একটি গাছ থেকে গোপালের দেহ ঝুলছে।
এদিকে, স্ত্রী ও ছেলেকে আটক করা হলেও পঞ্চায়েত সমিতির ওই সদস্য পলাতক। পুলিস খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। মৃতের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। পুলিসের প্রাথমিক অনুমান, আগে খুন করে পরে তাঁকে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে গোটা ঘটনার তদন্ত চলছে। গোসাবার তৃণমূল নেতা তথা দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের উপাধ্যক্ষ অনিমেষ মণ্ডল বলেন, পারিবারিক অশান্তির জেরেই ঘটনাটি ঘটেছে। এর সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই।