কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
গতবার প্রথম ম্যাচে রেনবোর বিরুদ্ধে ড্র করে ইস্ট বেঙ্গল। এবার লিগের শুরুতেই গোলের বন্যা তন্ময়দের আত্মবিশ্বাস অনেকটাই বাড়াবে। আলাদা করে প্রশংসা করতে হবে সায়নের। দ্বিতীয়ার্ধে পরিবর্ত হিসাবে নেমেও ম্যাচের সেরা তিনি। গোল করার পাশাপাশি অ্যাসিস্টও করলেন আসানসোলের এই ফুটবলার।
টালিগঞ্জের বিরুদ্ধে এদিন ৪-২-৩-১ ফর্মেশনে দল সাজান লাল-হলুদ কোচ বিনো জর্জ। সিঙ্গল স্ট্রাইকারে জেসিন। তাঁর নীচে রোশাল, শ্যামল ও আমন। প্রথম মিনিট থেকেই ম্যাচে আধিপত্য বিস্তার করে মশালবাহিনী। ১২ মিনিটে শ্যামল বেসরার শট প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে জালে জড়ায় (১-০)। ৪৩ মিনিটে টালিগঞ্জ গোলরক্ষক মিঠুন সামন্তের ভুলে ব্যবধান বাড়ান আমন (২-০)। বিরতির পর সঞ্জয় শর্মার দুরন্ত গোলের পর কিছুটা গা-ঝাড়া দেয় ম্যুর অ্যাভিনিউয়ের ক্লাব (২-১)। এইসময় পরপর সায়ন ও বিজয় মুর্মুকে মাঠে নামান বিনো। লাল-হলুদের দুই উইঙ্গার ছুটতেই ধস নামে টালিগঞ্জ রক্ষণে। ৬৩ ও ৬৬ মিনিটে জোড়া গোল জেসিনের (৪-১)। ৭৮ মিনিটে সায়নের ক্রস থেকে হেডে লক্ষ্যভেদ সুপার-সাব সুব্রত মূর্মুর (৫-১)। ৮৬ মিনিট ও সংযোজিত সময়ে গোল করে টালিগঞ্জকে ভেন্টিলেশনে পাঠিয়ে দিলেন আনানথু ও সায়ন (৭-১)। উল্লেখ্য, এদিন ইস্টবেঙ্গলের খেলা দেখতে বারাকপুরে উপস্থিত ছিলেন লাল-হলুদ শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার।