সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম মোহন মুর্মু(৫০)। তাঁর বাড়ি বলরামপুর থানার খেঁকরিডি গ্রামে। তাঁকে খুনের অভিযোগে তাঁর বোন সাবিত্রী মুর্মুকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। স্থানীয় ও পুলিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, মোহনবাবু মাঝেমধ্যেই মদ খেয়ে বাড়িতে এসে ঝামেলা করত। এমনকী পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মারধরও করতেন বলেও অভিযোগ। মঙ্গলবার বিকেলে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় এসে ফের ঝামেলা করেন। সেইসময় বাড়িতে থাকা চ্যালাকাঠ দিয়ে দাদার মাথায় আঘাত করে সাবিত্রী। বাড়িতেই লুটিয়ে পড়েন মোহনবাবু। গোটা বাড়ি রক্তে ভরে যায়। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনার বেশ কয়েক ঘণ্টা পরে বিষয়টি জানাজানি হয়। তারপরই পুলিস এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে। বুধবার আদালত চত্বরে সাবিত্রী মুর্মু বলে, বিকেলে মদ খেয়ে বাড়ি ফিরেছিল দাদা। আমি নিজেও সারাদিন কাজ করি। দাদা বাড়ি ফিরে ঝামেলা করছিল। এমনকী মারধরও করত। ওইদিন একই রকম আচরণে মাথা ঠিক রাখতে পারিনি। ঘরেই থাকা কাঠ দিয়ে দাদাকে মারি। কিন্তু দাদার মূত্যু হবে ভাবতে পারিনি। মঙ্গলবার রাতের দিকে পুলিস বিষয়টি জানতে পেরে গ্রামে গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে। পরে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিস।