প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
করোনার ভয়ে কার্যত শুনশান হলদিয়া বন্দর। ডকের ভিতরে থাকা পণ্যবোঝাই জাহাজগুলি শনিবার বের করে দিয়ে বন্দর ফাঁকা করা হয়েছে। অস্থায়ী শ্রমিক দূরঅস্ত, স্থায়ী শ্রমিক-কর্মচারীরাও কাজে আসতে ভয় পাচ্ছেন। করোনা আক্রান্ত কর্মীর কর্মস্থল বন্দরের ১৩ নম্বর বার্থে কাজকর্ম বন্ধ রয়েছে। সমস্ত বার্থ, প্রধান কার্যালয় জওহর টাওয়ার সহ বিভিন্ন অফিস স্যানিটাইজেশনের কাজ চলছে।
বন্দরে কর্মরত ব্যক্তির করোনায় আক্রান্ত খবরের প্রভাব পড়ল আশপাশের গ্রামীণ এলাকায়। হলদিয়া ব্লকের দেভোগ অঞ্চলের বড়বাড়ি, গেঁওয়াডাব, সুতাহাটার উত্তর কালীনগর এবং আমলাট, কৃষ্ণনগর দক্ষিণপল্লি সহ বিভিন্ন এলাকায় ‘প্রবেশ নিষেধ’ লিখে টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, সুতাহাটার চৈতন্যপুর সংলগ্ন কালীনগর গ্রামে বহিরাগতদের ঢুকতে গেলে মাস্ক ব্যবহার আবশ্যক করা হয়েছে।
এদিন দুপুরে বন্দরের পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্য আধিকারিকদের সঙ্গে কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের চেয়ারম্যান বিনীত কুমারের ভিডিও কনফারেন্স হয়। সেখানে শ্রমিক প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন। সিটু নেতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য বিমান মিস্ত্রি বলেন, জরুরি পরিষেবা ছাড়া বন্দর আপাতত কয়েকদিন বন্ধ রাখার পরামর্শ দেন তাঁরা।